মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন

আপনিও কি মালয়েশিয়ায় ট্যুরে যাওয়ার কথা ভাবছেন। কিন্তু আপনি জানেন না কিভাবে মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা পাবেন এবং টুরিস্ট ভিসা আবেদন নিয়ম নীতি৷ তাহলে আজকের এই পোস্টটি পুরোটি আপনার জন্য যা থেকে আপনি জানতে পারবেন মালেশিয়ার টুরিস্ট ভিসা আবেদন কিভাবে করতে হয়৷
মালয়েশিয়া-টুরিস্ট-ভিসা-আবেদন

আজকের এই পোস্টে আমরা জানাতে চলেছি কিভাবে মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা আবেদন করবেন৷ এবং এই বিষয়ে সঠিক ও বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব আজকের এই পোস্টে। আশা করছি পশ্চিমপাড়ার পর আপনার অনেক সুবিধা হবে৷ তাহলে চলুন শুরু করা যাক৷ যা আপনাদের জন্য একটি তথ্যভাণ্ডার হয়ে দাঁড়াবে৷

পেজ সূচিপত্র: মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন

মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন

মালেশিয়ার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করা পদ্ধতি বেশ সহজ এবং অনলাইন সম্পন্ন কাজও করা সম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান যুগে৷ প্রথমে মালয়েশিয়ায়  ই-ভিসা পোর্টালে প্রবেশ করতে হবে৷ সেখানে যে এপ্লাই নাও নামের অপশন থাকবে সে বাটনে ক্লিক করে টুরিস্ট অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। এরপর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেমন পাসপোর্ট সাইজ ছবি, হোটেল বুকিং ডিটেল ফ্লাইট এর রিটার্ন টিকিট এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট আপলোড করতে হবে প্রতিটি ধাপ সঠিকভাবে সম্পন্ন করার শেষে আপনার ভিসা আবেদন পত্র পূরণ করা হবে৷ তারপরে আপনার ভিসা প্রতিক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন হবে৷
মালয়েশিয়া পর্যটক ভিসা আবেদন করতে হলে প্রথমে বৈধ পাসপোর্ট সাম্প্রতিক ছবি ভ্রমণ পরিকল্পনা বিমানের টিকিট ও আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র জমা দিতে হয়৷ অনলাইনের মাধ্যমে সহজে আবেদন করা যায় এবং সাধারণত ৩০ দিন পর্যন্ত অবস্থানের অনুমতি দেওয়া হয়৷ আবেদন প্রতিক্রিয়া সঠিক তথ্য প্রদান স্বাস্থ্য ও ভ্রম সংযুক্ত করা এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে উল্লেখ রাখা৷ ভ্রমণের এই সকল তথ্য সঠিক থাকলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি৷ সরকারি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করলে খরচ কম  হয়৷ তবে অনুমোদিত এজেন্ট ব্যবহার করলে কিছুটা বেশি খরচ হতে পারে৷ সব শর্ত পূরণ করলে দ্রুত হিসাব হাতে পাওয়া সম্ভব হয়ে দাঁড়ায়৷

মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন ২০২৫ 

বর্তমান ২০২৫ সালের মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়াটি আরও সহজ এবং কার্যকরী করে তোলা হয়েছে৷ যা ভ্রমণ প্রেমীদের মালয়েশিয়া বিভিন্ন আকর্ষণীয় স্থান পরিদর্শনের জন্য এখন সহযোগী ভিসা পেতে পারেন৷ মালয়েশিয়া সরকার অনলাইনে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার সুযোগ দিয়েছে যা প্রত্যেকটি ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য একটি সুখবর এবং সুবিধাজনক বিষয়৷ যা দ্রুতএবং সাশ্রয়ী যার কারণে ভ্রমণপ্রেমীদেরকে মালয়েশিয়ায় ভ্রমণ করার জন্য এটি আরো আকর্ষণ করে।পর্যটকরা এই সুবিধা গ্রহণ করে মালয়েশিয়ায় সমৃদ্ধ সংস্কৃতি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং উন্নত মানের জীবন যাপন উপভোগ করতে পারেন। কেনি চার্জার দাও তো
মালয়েশিয়া-টুরিস্ট-ভিসা-আবেদন

মালয়েশিয়া পর্যটক ভিসা আবেদন ২০২৫ করতে হলে আবেদনকারীর বৈধ পাসপোর্ট সাম্প্রতিক রঙিন ছবি ভ্রমণ পরিকল্পনা ও আর্থিক সামর্থের প্রমাণপত্র জমা দেওয়া আবশ্যক৷ বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই ভিসার জন্য আবেদন করা যায়৷সাধারণত ৩০ দিন পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেওয়া হয়৷ তবে প্রয়োজনে অনুযায়ী নির্ধারিত নিয়ম মেনে সময়সীমা বাড়ানো সম্ভব৷ আবেদন প্রক্রিয়ায় সঠিক তথ্য তথ্য প্রদান ভ্রমণের উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা এবং স্বাস্থ্য ও ভ্রমণ বীমার কাগজপত্র সংযুক্ত করা৷ দ্রুত ও নিরাপদ ভাবে প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার জন্য সরকারি ওয়েবসাইটে অথবা অনুমোদিত ভিসা কেন্দ্র ব্যবহার করা উত্তম৷

মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি লাগে

মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি লাগে  সাধারণত আবেদন করার সময় ভিন্ন কাগজপত্র প্রয়োজন হয় শর্ত অনুযায়ী কাগজপত্র সঠিক থাকলে যে কোন ভিসা তৈরি করা যায় কিন্তু ভিসার ধরন অনুযায়ী কাগজপত্র গুলো আলাদা আলাদা হয়ে থাকে এক্ষেত্রে শুধুমাত্র টুরিস্ট ভিসার জন্য যা যা লাগে তা নিচে জানানো হলো  হলো
  • অন্তত ছয় মাসের মেয়াদ আছে এরকম একটি বৈধ পাসপোর্ট
  • আপনি যে  ভিসার আবেদন করবেন সেটির ফ্রম
  • আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি
  • আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট কপি
  • রিটার্ন বিমান টিকেট
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • যে হোটেল বুক করবেন সেটির কপি।
  • রেফারেন্স লেটার [যদি আপনি কারো আমন্ত্রণে মালয়েশিয়ায় গিয়ে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে এটি প্রয়োজন হবে]
বর্তমান বাংলাদেশের অনেক মানুষ ভ্রমণ প্রেমী৷ তাই কম খরচে তাদের জন্য ভ্রমণের জন্য মালয়েশিয়া অনেক ভালো একটি দেশ৷ আপনিও চেষ্টা করুন মালয়েশিয়ায় টুরিস্ট ভিসার প্যাকেজ ক্রয় করতে৷ এতে করে অনেক কম টাকা ভালো জায়গায় ভ্রমণ করার জন্য টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন৷ যা করতে পারে আপনার জীবনকে আরো সুন্দর৷ এবং যা আপনার জীবনের সুন্দর মুহূর্ত হয়ে দাঁড়াবে৷

মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা

বর্তমানে মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা খরচ নির্ভর করে নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ের উপরে, যেমন আপনার আবেদন পদ্ধতি এজেন্ট সার্ভিস চার্জ এবং পাসপোর্ট এর ধরন অনুযায়ী৷ সাধারণত টুরিস্ট ভিসার খরচ ৫০০০ থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে বা  এর মধ্যে হয়ে যায় ৷ এছাড়া আবেদনকারী নির্দিষ্ট সময়ে ফ্রি পরিশোধ করতে হবে৷ ভিসার ফি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য নির্ভরযোগ্য এজেন্টের সাথে আপনাকে সঠিক তথ্য অনুযায়ী যোগাযোগ করতে হবে৷ একটি সঠিক পরিকল্পনা এবং সঠিক তথ্যময়ী ট্যুর হয়ে দাঁড়াবে আপনার জীবনের একটি সুন্দর মুহূর্ত৷
মালয়েশিয়া পর্যটক ভিসার খরচ তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ে যাতে সাধারণ ভ্রমণকারীরাও সহজে আবেদন করতে পারে৷ বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া ভ্রমণের জন্য ভিসা সরকারি ফ্রি প্রায় ৩০০০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে তবে এর সঙ্গে ভিসা সেবা কেন্দ্রের অতিরিক্ত চার্জ ও কাগজপত্র যাচাই বাদ দিয়ে কিছু খরচ যুক্ত হলে হতে পারে৷ যার ফলে মোট খরচ হালকা বাড়িতে পারে৷ যদি কেউ সরাসরি সরকারি অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করলে ব্যয় তুলনামূলক কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তার৷ সাধারণত এই ভিসা ৩০ দিন পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেয়৷মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন

মালেশিয়া টুরিস্ট ভিসা কি বন্ধ

বর্তমানে মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা পাওয়া পথিকরা চালু রয়েছে৷ এবং আবেদনকারী সহজে এই সুবিধা নিতে পারেন তবে বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে মাঝে মাঝে কিছু বিধি-নিষেধ প্রযোজ্য হতে পারে তাই সঠিক তথ্যের জন্য এবং সর্বশেষ আপডেট জানার জন্য অভিজ্ঞ ট্রাভেল এজেন্ট এর সাহায্য নেওয়া সর্বোত্তম ও সঠিক সিদ্ধান্ত৷ আপনি যদি ট্যুরে যাওয়ার আগে সর্বশেষ আপডেট খবর জানেন তাহলে আপনি খুব সহজেই সকল বিষয় জানতে পারবেন৷ আর আমরা সকলে জানি একটি সঠিক তথ্য৷ যার মাধ্যমে আমরা খুব সহজে একটি সুন্দর সফর করতে পারি৷ সঠিক তথ্য সঠিক সফর সুন্দর জীবন৷বর্তমানের আপডেট তথ্য অনুযায়ী আমরা সকলেই জানি মালয়েশিয়া পর্যটন ভিসা বর্তমানে বন্ধ নয়৷
বরং নিয়ম মেনে আবেদন করলে সহজে পাওয়া যায় টুরিস্ট ভিসা৷ বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ভ্রমণকারীর জন্য এই ভিসা উন্মুক্ত রাখা আছে৷ যাতে পর্যটন খাত আরো সমৃদ্ধ হয়৷ আমরা সকলেই জানি সাধারণত ৩০ দিন পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেওয়া হয় এবং অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করা যাচ্ছে৷ কিন্তু আপনি যদি আবেদন প্রতিক রায় সঠিক কাগজপত্র জমানা দিলে বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে স্পষ্টতা না উল্লেখ করলে প্রত্যাখ্যান হতে পারেন। ভিসা প্রতিক্রিয়া সচল করার জন্য বা সচল থাকলে সরকারি নীতিমালা পরিবর্তনের কারণে মাঝে মাঝে সাময়িক সময়ের জন্য শর্ত কঠোর হতে পারে৷ তাই সর্বশেষ তথ্য জানার জন্য সরকারি ওয়েবসাইট বা অনুমোদিত ভিসা সেবা কেন্দ্র যোগাযোগ করা সবচেয়ে নিরাপদ উপায়৷মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন

মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ

ইতিমধ্যে আমরা সকলে জানতে পেরেছি যে মালয়েশিয়ায় ৩০ দিন মেয়াদে টুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায়৷ তবে এটি ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং অন্যান্য ডকুমেন্টরেশন এর উপর নির্ভর করে অনেক ক্ষেত্রে বাড়ানো যেতে পারে৷ ভিসা মেয়াদ বাড়ানোর জন্য নির্ধারিত প্রতিকরা অনুসরণ করতে হবে এবং সঠিক ডকুমেন্ট উপস্থাপন করতে হয় এটি মালয়েশিয়া দীর্ঘ মেয়াদী ভ্রমণকারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়৷ অনেক ক্ষেত্রে আমরা ভ্রমণের পাশাপাশি অনেক কাজের জন্য বাইরের দেশে যেতে চেয়ে থাকি সে ক্ষেত্রে আমাদের ৩০ দিন মেয়াদে হয় না৷ তখন বিভিন্ন ডকুমেন্টেশনের উপর ভিত্তি করে মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে৷
সাধারণত মালয়েশিয়া পর্যটন ভিসা এক মাস পর্যন্ত বৈধ থাকে৷ যা ভ্রমণ গাড়ির জন্য দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধুনিক নগর জীবন উপভোগ যথেষ্ট সুযোগ দেয়৷ এই সময়ে শুধুমাত্র ভ্রমণ ও বিনোদন কাজ করা যায় কোন ভাবেই চাকরি বা আয়ের সঙ্গে যুক্ত হওয়া অনুমতি নয়৷ শেষ হওয়ার আগে দেশ ত্যাগ করার জরুরী আইনগত জটিলতা ও ভবিষ্যতে ভিসা বাতিল হওয়ার ঝুঁকি নেওয়া যায় না৷ বিশেষ প্রয়োজন কিছু ক্ষেত্রে মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ থাকলেও তার সম্পূর্ণভাবে অভিবাসন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে৷ তাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভ্রমণ শেষ করা ভ্রমণকারীর জন্য সবচেয়ে নিরাপদ উপায়৷মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদন

মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা চেক

মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার স্ট্যাটাস চেক করার জন্য মালয়েশিয়া ই ভিসা পোর্টালে প্রবেশ করতে হয়৷ সেখানে পাসপোর্ট নম্বর এবং স্টিকার নম্বর সাবমিট করতে হবে৷ এর মধ্যে আপনি আপনার ভিসার স্ট্যাটা সহজে যাচাই করতে পারেন চেক করা এই পদ্ধতি অত্যন্ত কার্যকর এবং দ্রুত৷ যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আপনার ভিসার মেয়াদ৷ আপনি যদি আগে থেকেই আপনার ভিসার মেয়াদ বা পাসওয়ার্ড মেয়াদ জেনে থাকেন তাহলে পরবর্তীতে আপনার আর কোন সমস্যায় পড়তে হবে না হঠাৎ যদি আপনার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায় এবং আপনি বাইরের দেশে থেকে যান সে ক্ষেত্রে আপনি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে৷
যার কারণে সকলের উচিত নিজ নিজ পাসপোর্ট মেয়াদ টাইম থাকা সত্বেই নির্ধারণ ও মেয়াদ চেক করা প্রয়োজন৷ কেননা আপনি বাইরের দেশে ভ্রমণ অবস্থায় থাকাকালীন যদি আপনার মেয়াদ বা টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তখন আপনাকে বিভিন্ন রকম সমস্যা তে পড়তে পারে৷ যা আপনার ট্যুর কে একটি ব্যস্তময় ও অস্বস্তিকর করে তুলবে৷ তোর মানে জীবনে একটা আনন্দময় মুহূর্ত কিন্তু আপনারা কেউ চাইবেন না যে আনন্দকর মুহূর্তে সমস্যার সম্মুখীন হতে যা আপনাকে একটি বড় ধরনের সমস্যার দিকে ঠেলবে৷ যার কারণে আপনারা সকলেই বিভিন্ন জায়গায় টুর দেওয়ার সময় বা বাইরের দেশে ট্যুরে যাওয়ার সময় নিজ নিজ ভিসার মেয়াদ চেক করবেন৷ বা ভিসা চেক করবেন ভিসা ঠিক আছে কিনা৷

মালয়েশিয়া টুরিস্ট স্পট

আমরা সকলেই জানি মালেশিয়া একটি সুন্দর ও বৈচিত্র্যময় দেশ যেখানে পর্যটকদের জন্য রয়েছে অনেক আকর্ষণীয় স্থান কোয়ালামপুরে পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার ল্যাংক আউট দ্বীপপুঞ্জের মনোরম পরিবেশ গেটিং আইল্যান্ডের মন মুগ্ধকর প্রকৃতি দৃশ্য পেনাং হিলের রোমাঞ্চকর পরিবেশ এবং মালাক্কা শহরের ঐতিহাসিক গুরুত্ব পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ৷ এই সকল স্থানগুলি মালয়েশিয়াকে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করেছে৷ এছাড়া আরো কিছু আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে যেগুলো নিচে লেখা হলো
  1. কোটা কিনা বালু
  2. কুচিং
  3. পুত্রা জায়া
  4. জোহর বারু
  5. কোটা ভেরু
  6. মালাক্কা শহর
  7. শাহ আলম
  8. পেনাং
আপনি চাইলে একটি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে এই সকল জায়গা ঘুরে আসতে পারেন৷ যা আপনার জীবনের অভিজ্ঞতাকে আরও বৃদ্ধি করবে৷ এবং নতুন সৌন্দর্য সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়৷ আপনার জীবনের একটি ট্যুর হতে পারে আপনার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ খুশির মুহূর্ত৷ এবং স্থিতিশীল দৃশ্য যা আপনি সারা জীবন মনে রাখতে পারবেন এবং খুশির সঙ্গে দিন কাটতে পারবেন এবং আরো অনেক জায়গায় ঘুরতে পারবেন।

যে সকল তথ্য জানা প্রয়োজন

আপনাকে ভ্রমণের ক্ষেত্রে অবশ্যই বেশ কিছু তথ্য জানতে হবে সেগুলো হচ্ছে
  1. পাসপোর্ট-বৈধ পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক সাধারণত কমপক্ষে ছয় মাস বৈধ থাকতে হবে৷
  2. ভিসার ধরন-পর্যটক ভিসা ব্যবসায়িক ভিসা বা দীর্ঘমেয়াদি ভিসা কোনটির জন্য আবেদন করছেন তা জানা জরুরী৷
  3. আবেদন প্রক্রিয়া-অনলাইনে ই ভিসা বা অনুমোদিত এজেন্টের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে৷
  4. ফি ও খরচ-সরকারি ফি সার্ভিস চার্জ এবং অন্যান্য প্রয়োজনে খরচ জানা৷
  5. আর্থিক সক্ষমতা-ব্যাংক সেটমাইন্ড বা অন্যান্য প্রমাণ যে পর্যাপ্ত অর্থ আছে৷
  6. ভ্রমণের উদ্দেশ্য-ভিসার জন্য কেন যাচ্ছেন তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে৷
  7. প্রয়োজনে বীমা-স্বাস্থ্য বা ভ্রমণ বীমা সংযুক্ত করলে আবেদন সহজ হয়৷
  8. ট্রিপ এর সময়সীমা-সাধারণ পর্যটক ভিসায় ৩০ দিন থাকা অনুমতি থাকে৷
  9. আবাসন ও যাত্রা পথ-হোটেল বুকিং ফ্লাইট টিকিট বা অন্যান্য থাকার প্রমাণ৷
  10. নিয়ম ও শর্তাবলী-মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে দেশ ত্যাগ করা চাকরি বা ব্যবসা কাজ না করা৷

শেষ কথা:মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন

মালয়েশিয়ায় পর্যটক ভিসা আবেদন একটি সহজ নিরাপদ ও উপযোগী প্রক্রিয়া সঠিক তথ্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং নিয়ম মেনে আবেদন করলে আপনি সহজে আপনার স্বপ্নের ভ্রমণ বাস্তবায়ন করতে পারেন মালয়েশিয়ার মনোরম দ্বীপ পাহাড় এলাকা এবং শহরের সৌন্দর্য ভ্রমণকারীদের জন্য এক অন্যান্য অভিজ্ঞতা প্রদান করে ভিসার মেয়াদ কি আবেদন পদ্ধতি এবং আবশ্যকীয় নথি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা থাকলে সে কোন ধরনের জটিলতা এড়ানো যায় অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা যায় এবং সরকারি নির্দেশন মেনে চললে দ্রুত ভিসা পাওয়া যায় এছাড়া স্বাস্থ্য বীমা ও আর্থিক প্রমাণ সংযুক্ত করলে আবেদন প্রক্রিয়া গ্রহণযোগ্য বৃদ্ধি পায়
মালয়েশিয়া-টুরিস্ট-ভিসা-আবেদন

আপনার যাত্রা শুরু একটি ভ্রমণ নয় এটি হবে মালেশিয়ার সংস্কৃতি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধুনিক নগর জীবন অনুধাবনের এক অমূল্য অভিজ্ঞতা তাই প্রতিটি পদক্ষেপে সাবধানে নেওয়া অত্যন্ত জরুরী৷ সঠিক প্রস্তুতি নিলে আপনি নিরাপদ মুসলিম এবং আনন্দময় ভ্রমণ নিশ্চিত করতে পারবে৷ আমাদের দেওয়া তথ্য গুলো অনুসরণ করলে আপনি বারবার এই গাইড ব্যবহার করতে চাইলে এবং আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনা হবে নিখুঁত ও স্মরণীয়৷ তাই আজই প্রস্তুতি শুরু করুন এবং মালেশিয়ার ভ্রমণে নিজেকে নিয়ে যান--আপনার অভিজ্ঞতা হবে অনন্য স্মরণীয়৷ 







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url