প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন


প্রতি সপ্তায় 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন । আপনিও কি পার্টটাইম জবের খোঁজে আছেন ?যা থেকে আপনি আপনার কাজের পাশাপাশি খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে আপনি অনলাইনে যে কোন কয়েকটি কাজ করলেই সপ্তাহে চার হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

প্রতি-সপ্তাহে-4000 টাকা-পর্যন্ত-আয় করুন

আপনি যদি প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করার পরিকল্পনা করছেন। তাহলে আপনি একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই  ব্লগে আমরা আপনাকে জানাবো কিভাবে খুব সহজে প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা বা মাসে ১৬ থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়।

পেজ সূচিপত্র: প্রতি সপ্তাহে 4000 হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করুন


অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং কাজ

বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই ফ্রিল্যান্সিং নামটি সাথে অনেক পরিচিত। মুক্ত পেশার অপর নাম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে প্রতি সপ্তাহে 4000 হাজার টাকা থেকে শুরু করে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারবেন তা দেশ থেকে হোক বা বিভিন্ন দেশ থেকে হোক বা বিভিন্ন দেশের যেকোন জায়গা থেকেই হোক। আপনি শুধু ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলে হবে না ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কয়েকটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজন, ঐ সকল বিষয়ে বা দক্ষ হতে হবে। তারপর আপনি খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন 


বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক কোর্স আছে যার মাধ্যমে ওরা আপনাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং শেখাবে। আবার এর পাশাপাশি বর্তমানে যে কোন অনলাইন প্লাটফর্ম যেমন youtube, বর্তমান youtube এ অনেক ফ্রিল্যান্সিং এর ফ্রি কোর্স আছে। যা থেকে আপনি খুব সহজেই আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন টিকে ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবে। শেখার পরে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি সহজেই প্রতি সপ্তাহে 4000  টাকা পর্যন্ত আয় করুন। বর্তমানে যে সকল ফ্রিল্যান্সিংকাজে রয়েছে সে সকল কাজ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে পাওয়া যায়।

যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে সপ্তাহে 4000 টাকা আয় করতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটি ভাল মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে হবে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো হচ্ছে, আপ ওয়ার্ক  ফাইবার ও পিপুল পার আওয়ার। আপনি যদি এই সকল মার্কেট প্লাজে , নিজের বেস্ট স্কিল দিয়ে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনিও ঘরে বসে প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন, বা করতে পারবেন।

ইউটিউবের মাধ্যমে

বর্তমান সময়ে একটু বেশি জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রায় সব ধরনেরই ভিডিও ইউটিউবে দেখতে পাওয়া যায়। আপনি যদি চান তাহলে খুব সহজেই ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন। যা থেকে আপনি খুব সহজেই প্রতি সপ্তায় 4000 টাকা পর্যন্ত আই করুন বা করতে পারবেন। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন হবে আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল। যা আপনি খুব সহজে ক্রিয়েট করতে পারবেন এবং ক্রিয়েট করার পর ওইখানে ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।

আপনি যদি খুব সহজে আপনার youtube চ্যানেলে ১ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম আনতে পারেন তাহলে আপনার চ্যানেলে মনিটাইজেশন অন হয়ে যাবে আপনি খুব সহজেই ঘরে বসে সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং মনিটাইজেশন পাওয়ার পরে গুগল এডসেন্স এই এড চালিয়ে বা ভিডিও দেখানোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে হবে। এবং সেই টাকা খুব সহজেই আপনার ব্যাংক একাউন্ট থেকে তুলতে পারবেন

অনলাইন টিউশন

বর্তমানে টাকা ইনকাম করার সোর্সের মধ্যে অনলাইনে টিউশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান সময়ে খুব সহজে একটি ফোন বা ক্যামেরা ব্যবহার করে একটি ক্লাস ভিত্তিক ভিডিও তৈরি করেএকটি ভিডিও তৈরি করে সেটি সোশ্যাল আপলোড টাকা ইনকাম করার সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। উনি যদি একজন দক্ষ গণিতবিদ বা দক্ষ বিষয়ক টিচার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অনলাইনে ছাত্রদেরকে পড়িয়ে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারেন। আপনি যদি চান তাহলে একসাথে অনেক গুলো ছাত্র কে জুম অ্যাপের মাধ্যমে পড়াতে পারেন। সাপ্তাহিক ভাবে বা মাসিক হবে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে স্টুডেন্টদের কাছ থেকে নিতে পারেন
অনলাইন টিউশন


আগে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট একটি কোচিং সেন্টারের প্রয়োজন হতো। কোচিং সেন্টারের ব্যয় করতে হতো। এবং অনেক সময় প্রয়োজন। যা এখন অল্প খরচে অনলাইন এর মাধ্যমে খুব সহজেই স্টুডেন্টদের পড়ানো সম্ভব হচ্ছে। যার কারণে আপনিও বসে না থেকে এখনই শুরু করতে পারেন অনলাইন টিউশনি যা থেকে আপনি প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারে খুব সহজে। এবং আপনার ধরন যদি ভালো হয় এবং স্টুডেন্টদের যদি ভালো লাগে তাহলে আপনি খুবই সহজেই  পারেন   চার হাজার থেকে আরো বেশি টাকা ইনকাম করতে পারে পুরোটাই আপনার স্কিল এর উপর নির্ভর করবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জনপ্রিয় অনলাইন ইনকাম মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন হচ্ছে। আপনিও যদি সঠিক সময় ও সঠিক নিয়মে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন তাহলে আপনার স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়ার লক্ষ্যে এটির ভূমিকা অপরিসীম। এফিলেট মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হয় এই বিষয়ে আজকের এই পোস্টটি আলোচনা করা হবে। আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর খোঁজ করে থাকে তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন। সিলেট মার্কেটিং হচ্ছে আধুনিক সময়ের বা আধুনিক জগতের মার্কেটিং প্রক্রিয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

সাধারণত আফ্রিলিয়েট মার্কেটিং বাংলা শব্দ অধিভুক্ত। আপনি যদি যেকোনো একটি কোম্পানি পণ্যকে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে, প্রমোট করে বা কোম্পানিকে প্রমোট করে পণ্য বিক্রি করার পর বাপন এডভাইস করার পর আপনি যে কমিশনটা নেবেন তাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হচ্ছে। সাধারণত মার্কেটিং থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং কিছুটা আলাদা। ধরুন আপনার যেকোনো একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট আছে। যেখানে আপনি মার্কেটিং খরচ কমানোর জন্য এবং খুব সহজে সেল বাড়ানোর জন্য চিন্তিত রয়েছেন। তাহলে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্য নিতে পারেন। অ্যাফিলেট মার্কেটিং করার জন্য আপনার একটি এফিলেট মার্কেটারের প্রয়োজন হবে।

যে কিছু কমিশনের বিনিময়ে আপনার পণ্য সেল করবে। এই সুবিধার কারণে আপনার একটা মার্কেটিং খরচ কমে যাবে অনেক অংশেই। বর্তমান সময়ে বড় বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেমনঃ-দারাজ, আলী এক্সপ্রেস এই সকল কোম্পানি এফিলেট মার্কেটিং এর মাধ্যমে তাদের সেল বাড়াচ্ছে। এবং প্রত্যেকটি কোম্পানিরই আধ্যাত্মিক সংখ্যক মার্কেটার আছে। যারা কিছু কমিশনের বিনিময়ে তাদের কোম্পানিগুলোর পণ্য বিক্রি করে দেয়। কোম্পানির কে গ্র করায়। এবং তারা খুব সহজেই সপ্তাহে চার হাজার টাকার বেশি করে আয় করে।প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন 

বর্তমান সময় এফেক্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনাকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন ভালো ভাবে। বর্তমান  সময় এটি এমন একটি ব্যবসা হয়ে যাচ্ছে যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। যা প্রত্যেকটি এফিলিয়েট মার্কেটর এর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান সময়ে যা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য একটি সহজ ও ভালো মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য আপনার কিছু উচ্ছের প্রয়োজন। বা কিছু সোর্স প্রয়োজন পড়বে, সুতরাং বলা যায় আপনাকে যে এফিলিয়েট প্রোডাক্ট দেয়া হবে তা প্রমাণ করার জন্য আপনার একটি প্লাটফর্ম প্রয়োজন। বর্তমানে অ্যাফিলেট মার্কেটিং এর জন্য ব্লগ ওয়েবসাইট অনেক জনপ্রিয়। কারণ অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম গুলো  ব্লগ ওয়েবসাইট গুলো কে মারেটিং এর জন্য বেশি প্রাধান্য দেয়।

মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েবসাইট থেকে আয়

বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে স্মার্টফোন রয়েছে এবং তাতে ইন্টারনেট কানেকশন রয়েছে। যা আমাদের জীবনের বিভিন্ন রকম কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে আধুনিক যুগের একটি বিশেষ দিক বলা যায়। মোবাইল ফোন ব্যবহার করি আমরা যেকোনো রকম মিডিয়া ব্যবহার রিচ, মেসেজ ভিডিও কল, ফোন কল সহ আরো ইত্যাদি রকম কাজ করে থাকি। যাতে আমাদের অনেক সুবিধা হয়। এর পাশাপাশি আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, বিভিন্ন রকম গেম ভিডিও কন্টেন্ট ওয়েব ব্রাউজিং উপভোগ করে থাকে। বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন দিয়ে শুধু এই সকল কাজই করা যায় না এর পাশাপাশি মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি খুব সহজেই টাকা আয় করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অনেক টাকা ইনকাম করার রাস্তা রয়েছে। ফোন ব্যবহার করে আপনি, ইউটিউবিং, ব্লগ ইন মার্কেটিং টিউশনি ইত্যাদি রকম পথ ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে সকল ক্ষেত্রে স্মার্টফোন শুধু একটি টুল হিসেবে কাজ করে। ইনকাম করার জন্য আপনার  কিছু দক্ষতা ও স্কিল আপনাকে সহজেই ইনকাম করতে সাহায্য করে। আপনার স্কিল যত  ভালো হবে আপনার ইনকামসহজ হবে। অনলাইনে ইনকামের জন্য আমাদের গতানুগতিক শিক্ষায় প্রয়োজন পরে।
বর্ধমান সময় শর্টকাট ভাবে টাকা ইনকাম করার একটি দিক হচ্ছে মোবাইলে অ্যাপ। যা থেকে আপনি ও অল্প পরিশ্রমে টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমান সময় মোবাইল ফোনের বিভিন্ন টাস্ক পূরণ করে অথবা রেফার করার মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। এর পাশাপাশি আপনি মোবাইল ফোনে বিভিন্ন অ্যাপ এ এড ক্রিয়েট করার মাধ্যমে, আপনি টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমান সভায় অনেক কোম্পানি এই সকল অ্যাপ নিয়ে ব্যবসা চালাচ্ছে। যে সুযোগ পায় কাজে লাগিয়ে আপনি কোন সময় সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

কেমন সময় অনেক রকম ওয়েবসাইট করেছেন এর মধ্যে একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে ব্লগ ওয়েবসাইট যেখানে আপনি খুব সহজে আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে রাইটিং এর মাধ্যমে। আপনার আর্টিকেল রাইটিং যত ভালো হবে ও সঠিক এবং তথ্যবৃদ্ধি হবে। যা পাঠকদের খুব সহজেই আকর্ষণ করবে। এবং পাঠকদের ভালো লাগে। তখন রাগ করা ওয়েবসাইটে ভিজিট করবে। যাতে আপনি খুব সহজেই ঢাকায় করতে পারেন। যেমন তেমন সময়ে হাতে থাকা স্মার্টফোন ব্যবহার করো সম্ভব হচ্ছে। যার জন্য আপনার কিছুই স্কিল প্রয়োজন হবে। আপনার স্কিল যত ভালো হবে আপনার কন্টেন্ট  ভালো হবে এবং পাঠকদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য আকর্ষণ করবে।

রিসেলিংব্যবসা

বর্তমান যুগ হচ্ছে অনলাইনের যুগ। এবং অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার একই জনপ্রিয় রাস্তা হচ্ছে রিসেলিং ব্যবসা। যা একটি লাভজনক বিজনেস মডেল। বিজনেস আইডিয়ার মত রিসেলিং
বিজনেসে কঠোর পরিশ্রম সময় ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করতে হয়। যা একটি সঠিক গাইড লাইন পেলেই করা খুব সহজ হয়ে দাঁড়ায়। রিসেলিং বিজনেস হচ্ছে কোন ব্যক্তি যে কোন দ্রব্য ক্রয় করার পর পুনরায় বিক্রি করে দেয় যা নিজের জন্য বা  নিজের ব্যবহারের জন্য নয়। সুতরাং বলা যায় যদি কোন ব্যক্তি লাভের আশায় এক জায়গা থেকে পণ্য টুকরো ক্রয় করে পুনরায় বিক্রি করে তাকে রিসেলিং ব্যবসা বলা হয়।এতক্ষণে হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে রিসেলিং বিজনেস কি এবং কিভাবে করা হয়।আপনি এই বিজনেস এ উৎপাদনের কাছ থেকে সরাসরি পণ্য ক্রয় করে নিয়ে এসে কাস্টমারের কাছে আপনি বিক্রয় করতে পারেন। যা অফলাইন এবং অনলাইনেও করা সম্ভব। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি অফলাইনে করা হয়। 

আপনি একজন রিসেলার হিসেবে উৎপাদক এবং কাস্টমার এর মাঝখানে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করবে যে দুজনের ক্ষেত্রেই সেবা প্রদান করার মত কাজ করে থাকবে। এটি একটি সুবিধা জনক বিষয় হচ্ছে আপনাকে নিজের পণ্য উৎপাদন করতে হবে না খুব সহজেই আপনি উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্য কিনে আনতে পারবেন। এবং সেটি আপনার ব্যবসায় কাজে লাগাতে পারবেন এবং খুব সহজে বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন।বিজনেস যে কোন একটি বিজনেস শুরু করার জন্য আপনার সর্বপ্রথম প্রয়োজন টাকা বা মূলধন যা থেকে আপনি খুব সহজে একটি বিজনেস শুরু করতে পারবেন। কিন্তু একদম নতুন অবস্থায় বিজনেস শুরু করার জন্য যে মূলধন প্রয়োজন হয় তার জোগাড় করা অনেকের কাছে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু বর্তমান সময়ে এমন ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য আপনি ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারেন। যা থেকে আপনি খুব সহজে মূল্যবান ব্যবহার করতে পারেন এবং একটি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। লোন নেয়ার ফলে আপনার মূলধনের চিন্তা দূর হবে।


আপনি যদি একজনার রিসেলার হয়ে থাকেন তাহলে কয়েকটি প্রোডাক্ট রিসেল করলে হবে না। আপনি যদি জামা কাপড় থেকে শুরু করেন এবং আপনার রিসেলিং বিজনেস ভালোভাবে চলে তাহলে আপনি খুব সহজে আরো অনেক পণ্য একসঙ্গে বিক্রয় করতে পারেন যেমন:-জুতা জুয়েলারি বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারে এবং আরো বেশি কাস্টমারদের বিক্রয় করতে পারবেন আপনার কাস্টমার যত বেশি হবে আপনার সেল তত বেশি হবে। এবং আপনি খুব সহজেই টাকা আয় করতে পারবেন।
শুধু  রিসেলিংবিজনেস শুরু করলে হবে না, তার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম সঠিক প্রশ্ন ও প্রোডাক্ট ভালোভাবে যাচাই করে নিতে হবে আপনার প্রোডাক্ট যত ভালো হবে আপনার কাস্টমার তত বেশি আপনার প্রোডাক্ট থেকে সুবিধা ভোগ করবে। যাএকটি বিজনেসের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার পণ্যের কোয়ালিটি যত ভালো হবে। প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন 

কাস্টমাররা তত আকর্ষণ হবে আপনার প্রোডাক্ট বা পণ্য কেনার জন্য। এবং আপনার যত বেশি সেল হবে আপনার বিজনেস যত তাড়াতাড়ি গ্র করবে। যাতে আপনি খুব সহজে একটি মোটা অহংকার টাকা আয় করতে পারবেন।যারা রিসেলিং বিজনেস করে তাদের একটি সুবিধা জনক দিক হচ্ছে তারা খুব কম সময় ব্যয় করার মাধ্যমে ব্যবসাটি পরিচালনা করতে পারে এবং খুব সহজেই প্রফিট লাভ করে। বর্তমান সময়ে অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনে রিসেলিং বিজনেস খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারণ বর্তমান সময়ে তথ্য প্রয়োজন। আপনিও যদি অনলাইনে আয়ের পর খুঁজে থাকেন, তাহলে আর বসে না থাকে এখনই শুরু করতে পারেন রিসনিং বিজনেস। যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে সপ্তাহে চার হাজার টাকার বেশি আয় করতে পারবেন।

কনটেন্ট রাইটিং

বর্ধমান যুগ হচ্ছে ধুনিক যুগ। আর এই যুগে আমরা সকলে কনটেন্ট নামটির সঙ্গে পরিচিত। বর্তমান সময়ে যে সকল অনলাইনে ইনকামের পথ রয়েছে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কনটেন্ট রাইটিং। বর্তমান যুগে কনটেন্ট এর চাহিদা অনেক বেশি। ছোট বড় সকল কোম্পানি এখন কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে তাদের কোম্পানির প্রোডাক্ট এর সার্ভিস সমূহ প্রচার করছে। বর্তমানে আমরা যে সকল ছোটগল্প ছবি অডিও ভিডিও ইত্যাদি দেখি সে সকল বিষয়কে কন্টেন বলা হয়। কনটেন্ট বা বিষয়বস্তু এমন একটি বিষয় যা দিয়ে যেকোনো একটা বিষয়কে খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে প্রকাশ করা যায়। এছাড়াও কনটেন্ট হচ্ছে নিজের সৃজনশীলতা ও দক্ষতা প্রকাশ করার একটি মাধ্যম।

কনটেক রাইটিং হচ্ছে যে কোন একটি বিষয়কে সুন্দরভাবে গুছিয়ে ও সাজিয়ে বর্ণনা দেওয়া একটি লিখিত মাধ্যম যার মাধ্যমে সুন্দরভাবে বিষয়টি উপস্থাপন করা যায়। যে বিষয়ে কন্টেন্ট লেখা হবে কোন মানুষ যদি সেই বিষয়ে গুগলে সার্চ করে তাহলে সুন্দরভাবে কনটেন্ট গুলি তার সামনে উপস্থাপন হবে এবং সে সকল বিষয় ভালোভাবে বুঝতে পারবে এবং জানতে পারবে। অনেক সাধারণত অনেক প্রকার হয়ে থাকে যেমন:-
  • ভিডিও কনটেন্ট
  • অডিও কনটেন্ট
  •  লিখিত কনটেন্ট
  • গ্রাফিক্স বা ছবি কন্টেন্ট
  • ইবুক রাইটিং
  • রিভিউ ইন্ডিয়া কন্টেন
  • কোন বইয়ের
  • ব্লগিং কন্টেন্ট
  • বিভিন্ন প্রকার পত্রিকার ম্যাগাজিন লেখা
  • যে কোন প্রকার ভিডিও স্ক্রিপ্ট নিয়ে কনটেন্ট
  • এবং ইউটিউবের বিভিন্ন ভিডিওর ডেসক্রিপশন বিষয়ে লিখিত কনটেন্ট
সাধারণত এই সকল কন্টেন কে ডিজিটাল কন্টক হিসেবে ধরা যায় বা বলা হয়। এ সকল কন্টেন যেকোনো সোশ্যাল মিডিয়ায়। ক্রিয়েট করার মাধ্যমে খুব সহজে টাকা আয় করা সম্ভব।


বর্তমান সময় ডিজিটাল কনটেন্টের মাঝে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ও জনপ্রিয় কন্ঠের হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং। যদি ব্লগার ওয়েবসাইটে পোস্ট করা থাকে। যেকোনো আর্টিকেল রাইটার একটি মূল বিষয় কে নিয়ে ওই সকল তথ্যকে এটা সুন্দরভাবে সাজিয়ে লিখে তার নিজের ব্লগার ওয়েবসাইটে পোস্ট করে। যা নির্দিষ্ট ভিজিটররা এসে পড়ে। এবং তা থেকে খুব সহজে টাকা আয় করে তারা। আপনিও যদি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করতে চান তাহলে আপনি এখনই শুরু করতে পারেন কন্টেন্ট রাইটিং। কোনটির রাইটিং এর জন্য আপনার প্রয়োজন নিজের সৃজনশীলতা। আপনাকে একটি সুন্দর কন্ঠের উপস্থাপন করতে সাহায্য করবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং

বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং হল আধুনিক যুগের সবচেয়ে কার্যকর প্রচারণা কৌশল। সারারাতো এটি বিভিন্ন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা প্রচার একটি মাধ্যম। আগে যেখানে ছিল বিজ্ঞাপন মানেই পত্রিকা পোস্টার টেলিভিশন ব্যানার ইত্যাদি। বর্তমানে   ফেসবুক ইউটুব instagram ও google এর মত প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অল্প খরচে অসংখ্য মানুষের কাছে পৌঁছানোর সম্ভব হচ্ছে। এর ফলে সময় ও অর্থশাস্ত্রয় হয়। এবং এটি সুবিধা হচ্ছে একজন উদ্যোক্তা তার লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী গ্রাহক বেছে নিতে পারে এবং তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারেন ফলে ব্যবসা-পরিসর দ্রুত বৃদ্ধি পায়
বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের সব থেকে বড় সুবিধা হচ্ছে লক্ষ্য ভিত্তিক প্রচারণা একজন উদ্যোক্তার যেটি প্রচারের ক্ষেত্রে মূল লক্ষ্য থাকে সেই লক্ষ্য অনুযায়ী সে উদ্যোক্তা প্রচার চালাতে পারে তার কোম্পানির প্রোডাক্টের। যদিও অফলাইনে এটি সম্ভব না হলেও অনলাইনে একজন ব্যবসায়ী নির্দিষ্ট বয়স এলাকা পেশা বা আগ্রহ অনুযায়ী গ্রাহক বেছে নিতে পারেন। এছাড়া ফলাফল খুব দ্রুত পাওয়া যায় একটি বিজ্ঞাপন চালু করার করলে কয়েক ঘন্টার মধ্যেই হাজারো মানুষ তা দেখতে পাই। বিশেষ করে নতুন ব্যবসায়ীদের জন্য একটি অত্যন্ত কার্যকর।
ডিজিটাল মার্কেটিং


গ্রাহক ও সহজে প্রয়োজনীয় পণ্য খুঁজে পান ফলে ব্যবসায়ী ও গ্রাহক দুপক্ষেরই এটি উপকারী হয়ে দাঁড়ায়।  বাংলাদেশে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যবহার দিন দিন অত্যাধিক হারে বাড়ছে। ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক বাজারে কাজ করছে, আবার অনেক তরুণ উদ্যোক্তা ফেসবুক পেজ থেকে ব্যবসা শুরু করে সফল হচ্ছে। ই-কমার্স সাইটগুলো বিজ্ঞাপন ডিজিটাল প্রচারের মাধ্যমে বিক্রয় বাড়াচ্ছে দেশীয় পণ্য বিদেশের প্রচার করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। সরকারের আইটি সেক্টরে নেওয়ার বিভিন্ন উদ্যোগের কারণে কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে এবং দেশের অর্থনৈতিক আরো শক্তিশালী হচ্ছে।

বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর যেরকম চাহিদা  ভবিষ্যতে অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হতে পারে। এটি ব্যবসায়ের দ্রুত প্রসারিত করে এবং তরুণ প্রজন্মের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে।,নারা ডিজিটাল দক্ষতা অর্জন করেছে তারাই ভবিষ্যতের বেশি সফল হবে ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে। জাতীয় উন্নয়ন ও বড় ভূমিকা রাখতে পারে। তাই এখন থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার প্রয়োগ করা সময়ের দাবি। আপনিও চাইলে শুরু করতে পারেন ডিজিটাল মার্কেটিং। যা থেকে খুব সহজেই টাকা আয় করা সম্ভব।

দক্ষতা বাড়ানো ও সঠিক প্লাটফর্ম বেছে নেওয়া

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে নিজের দক্ষতা বাড়ানো এবং সঠিক প্ল্যাটফর্ম বিছিয়ে নেওয়া। এমন একটি প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে প্রতিদিন নতুন কিছু যুক্ত হচ্ছে একসময় শুধু ফেসবুক বিজ্ঞাপন দিয়ে ব্যবসা চালানো যেত কিন্তু এখন এর সাথে যুক্ত হয়েছে এস ইউ youtube এডস ইমেইল মার্কেটিং ইনস্টাগ্রাম রেল ইত্যাদি মার্কেটিং সহ অসংখ্য মাধ্যমিক। তাই এখানে সফল হতে হলে একজন মার্কেটার শুধু গুরুর থেকে শেখা নয় বরং ক্রমাগত শিখতে হয়। কারণ গতকাল কার নিয়ম আজ আর কার্যকর নাও থাকতে পারে যেমন উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ফেসবুকের অ্যালগরিদম বছরে কয়েকবার পরিবর্তন হয়।

যদি একজন ব্যবসায়ী সে পরিবর্তন অনুযায়ী তার ব্যবসার প্রচারণা করতে না পারে তাহলে তার বিজ্ঞাপন গ্রাহকের কাছে নাও পৌঁছাতে পারে। যা ব্যবসায়ের জন্য একটি ক্ষতিকারক দিক হিসেবে দাঁড়াবে। দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন অনলাইন রিচার্জ ব্যবহার করা যেতে পারে অনেক কিছু শেখা যায় এছাড়া ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত ব্লক করা ওয়েবিনার বা ওয়ার্কশপে অসংখ্য গ্রাহক করা ও জরুরী। তবে শুধুমাত্র কোর্স করলেই হবে না নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে ছোট পরিষদের বিজ্ঞাপন চালিয়ে দেখার ফলেও বুঝাতে পারেনি যে দক্ষতা। এর পাশাপাশি শুধু দক্ষতা থাকলেই হবে না বেছে নিতে হবে সঠিক প্ল্যাটফর্ম। এরকম কিছু উল্লেখযোগ্য প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে
  • ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম:-লাইফ স্টাইল ফ্যাশন খাবার ই কমার্স বা তরুন প্রজন্মকে টার্গেট করা ব্যবসার জন্য উপযুক্ত।
  • ইউটিউব:-ভিডিও কনটেন্ট বা টিউটোরিয়াল ভিডিও মার্কেটিং এর জন্য উপযোগী।
  • গুগল অ্যাড:-যারা নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা খুঁজছে তাদের কাছে পৌঁছানোর সবচেয়ে সরাসরি উপায়। 
  • টিকটক:-তরুণ এবং বিনোদন প্রেমী গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে কার্যকর।
এছাড়া বাজেট এখানে বড় ভূমিকা রাখে কম বাজেটে যদি প্রচারণা চালাতে চান তবে ফেসবুক বিজ্ঞাপন ভালো ফল দিতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য এসই ও সবচেয়ে কার্যকর। কারণ এটি একেবারে সঠিকভাবে করা হলে অনেক দিন ধরে ফলাফল দেয়। সকলের ক্ষেত্রে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হয় গ্রাহকদের আচরণ কোথায় তারা বেশি সময় ব্যয় করছে তারা কোন ধরনের content পছন্দ করছে সেই সকল বিষয়ের দিকে ভালো করে খেয়াল রাখতে হবে।


কোন মাধ্যমে তাদের সাথে যোগাযোগ করা সহজ এসব বিশ্লেষণ করা জরুরী উদাহরণস্বরূপ শহরের তরুণরা হয়তো ইসলামের বেশি সক্রিয় আবার গ্রামীণ এলাকাতে ফেসবুক সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় তাই লক্ষ্য গ্রাহক অনুযায়ী প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করতে হবে। সুতরাং বলা যায় ডিসিশন মার্কেটিং এর সাফল্য এক দিনে আসে না নিয়মিত শেখা প্র্যাকটিস করা গ্রাহকের আচরণ বোঝা এবং সঠিক প্ল্যাটফর্ম বেছে নেওয়ার পরই সাফল্য আসে।

শেষ কথা: প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন

আজকের ডিজিটাল যুগে ঘরে বসে আয় করার সুযোগ সীমাহীন ফ্রিল্যান্সিং ইউটিউব অনলাইন টিউশন অ্যাফিলেট marketing mobile app বা ওয়েবসাইট থেকে আই রিসেলিং ব্যবসা কন্টেন্ট রাইটিং ডিজিটাল মার্কেটিং যে কোন মাধ্যমে আপনার সাফল্যের পথ খুলে দিতে পারে। তবে একটি মাত্র বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে সফল হতে হলেও শুধু শুরু করা নয় নিয়মিত শেখা প্র্যাকটিস করা এবং আপনার দক্ষতা বাড়ানো অপরিহার্য। সঠিক দক্ষতা থাকলে একটি সঠিক প্লাটফর্মে বেছে নিলে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা বা তারও বেশি আয়ের সুযোগ তৈরি হয় প্রতিটি কাজের সঙ্গে আপনার অভিজ্ঞতা ও ক্রিয়েটিভিটি যোগ করলে আয় শুধু অর্থের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না বরং এটি আপনার স্বাধীন আত্মবিশ্বাস এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথ দেখায়।

আপনার যাত্রা শুরু হোক আজ থেকে। ছোট ছোট ধাপ ধারাবাহিক চর্চা এবং সঠিক কৌশল আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রীল্যান্সিং বা যেকোনো অনলাইন আই এর ক্ষেত্রে সফল করবে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন নতুন নতুন টিপস ঠিক এবং কার্যকর কৌশল শিখুন এবং নিজেকে তৈরি করুন আগামী দিনের সেরা অনলাইন উদ্যোক্তা হিসেবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে ভাবিসাই হচ্ছে আপনার যাত্রা একা নয় আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করে আপনি পাবেন নতুন টিপস আজকের ছোট সিদ্ধান্তই আপনাকে আগামী দিনের জীবন বদলে দিতে পারে সময় নষ্ট করবেন না শুরু করুন আজি নিজেকে তৈরি করুন আগামী দিনের সেরা অনলাইন উদ্যোক্তা হিসেবে। যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে সপ্তাহে ৪০০০ থেকে শুরু করে আরো ক টাকা আয় করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url