কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়। বর্তমান বাংলাদেশ বেশিরভাগ মানুষই বিদেশে কাজের
উদ্দেশ্যে গমন করছে। যার মধ্যে বেশির ভাগ মানুষই বিভিন্ন গ্রাম
অঞ্চল থেকে যাচ্ছে। বর্তমান যে কোন দেশে যাওয়ার জন্য একটি মোটা অংকের টাকার
প্রয়োজন হচ্ছে। সাধারণত এটি গ্রাম অঞ্চলে মানুষদের জন্য আর্থিক
সমস্যার একটি কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে । যার ফলে বেশিরভাগই বাংলাদেশী ভাই
বোনেরা বিদেশে যেতে পারছে না।
বর্তমানে বাংলাদেশী যে সকল ভাই ও বোনেরা টাকার সমস্যার কারণে বিদেশে যেতে পারছে
না, তারা অনেকেই জানতে চাই যে বাংলাদেশে কোন কোন ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন দেওয়া
হয় বা প্রবাসীদের কে ঋণ দেওয়া হয়। প্রায় সকলে এই সকল বিষয়ে জানার জন্য
ইউটিউবে বা গুগলে সার্চ দিয়ে থাকে। আজকে আমি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে
সঠিক ও বিস্তারিত ভাবে জানার চেষ্টা করব যে বর্তমান বাংলাদেশ প্রবাসীদেরকে
কোন কোন ব্যাংক থেকে ঋণ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশী প্রবাসী ভাই ও বোনেরা অনেক সময় ডান্স বাংলা ব্যাংকের প্রবাসী লোন
সম্পর্কে নানা রকম তথ্য জানতে চাই। আপনিও কি এখন অনলাইনে এ বিষয়ে তথ্য
খুঁজছেন? আপনি যদি এখন এই জাতীয় তথ্য খুঁজছেন তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন।
বর্তমান বাংলাদেশের লক্ষাদিক মানুষ বাইরের দেশে বাংলাদেশী প্রবাসী হিসেবে বিভিন্ন
রকমের কাজ করে আসছে। আপনারও যদি স্বপ্ন থাকে বিদেশে যাওয়ার। তাহলে চাইলে আপনি
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে খুব সহজেই প্রবাসী লোন নিতে পারেন।কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী
লোন দেয়
কারণ ডাচ-বাংলা ব্যাংক ইতিমধ্যেই বিভিন্ন পরিকল্পনার মাধ্যমে তারা খুব অল্প
পরিমাণ সুদের হার নিয়ে আপনাকে প্রবাসী লোনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে।
যাতে আপনারা খুব সহজেই অল্প সুদের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারেন। আপনি
যদি প্রবাসী হয়ে থাকেন বা প্রবাসী যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন কিন্তু আর্থিক
সমস্যার জন্য যেতে পারছেন না বা আপনার অর্থের প্রয়োজন যা আপনি ঋণ হিসেবে নেবেন
তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
ডাচ বাংলা ব্যাংকে প্রবাসী ঋণ নেওয়ার বা লোন নেওয়ার নিয়ম। সাধারণত আপনি
যখন বিদেশ থেকে টাকা বা অর্থ উপার্জন করে টাকাটি ডাচ-বাংলা ব্যাংকে মাসে মাসে
পাঠাবেন অতঃপর সেই টাকা থেকে আপনার লোন পরিশোধ হবে বা কেটে নেওয়া হবে। সাধারণত
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে শুধু প্রবাসী বাংলাদেশীএবং প্রবাসী
বাঙালি গ্যারান্টার ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবে।
ডাচ ব্যাংকে প্রবাসী লোন পেতে কি কি প্রয়োজন হবে, প্রধানত আপনার
একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট প্রয়োজন
আর্থিক আয়ের প্রমাণপত্র
ভিসা সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র
ব্যাংক সেটমেন্ট এর ফটোকপি
বর্তমান ঠিকানা এবং স্থানীয় ঠিকানা
কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় ।ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে চান তাহলে
সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র আপনার প্রয়োজন হবে। তারপর ব্যাংক ব্রাঞ্চ অফিসে যোগাযোগ
করতে হবে বা করার মাধ্যমে আপনি লোন নিতে পারবেন।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি
আপনি কি ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। বর্তমান
বাংলাদেশের সকল ব্যাংকের মধ্যে ইসলামী ব্যাংক হচ্ছে একটি বিখ্যাত ব্যাংকিং
সিস্টেম। যার ফলে ইসলামী ব্যাংক থেকে আপনার খুব সহজে প্রবাসী ঋণ গ্রহণ করতে
পারবেন। যার জন্য আপনার কিছু শর্ত শর্ত বা নিয়ম নীতি মানতে হবে। যার
মধ্যে প্রধান হচ্ছে আপনাকে আপনার ভিসা সম্পন্ন করতে হবে এবং সেটি বৈধ বাংলাদেশী
ভিসা হতে হবে। যদি আপনার কোন বিষয় না থাকে তাহলে আপনি ইসলামী ব্যাংকে কোনভাবেই
প্রবাসী লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়।
যদি আপনি ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিয়ে প্রবাসে গিয়ে অর্থ উপার্জন করতে
চান তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম ভিসার জন্য সঠিক আবেদন করতে হবে এবং ভিসার জন্য আবেদন
করার সময় সকল প্রকার তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে। যদি আপনার ভিসা সম্পন্ন হয়ে যায়
তারপরে আপনি ইসলামী ব্যাংকে প্রবাসী ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তারপর তারা
আপনাকে চলে যেতে হবে ইসলামী ব্যাংক এর যে কোন ব্রাঞ্চে। তারপরে
তারা তাদের নিয়ম অনুযায়ী একটি ফরম দেবে এবং ফর্মটি নির্ভুল ভাবে পূরণ
করতে হবে, যেটি হচ্ছে আবেদন ফরম এবং তার সঙ্গে কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
প্রয়োজন হবে।
কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় ।বেশিরভাগ সময় আমরা দেখি বা সবার মনে একটি
প্রশ্ন থাকে যে কে কে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিতে পারবে সেই
সম্পর্কে জানার। যার কারণে আমরা অনেকেই প্রতিনিয়ত ইউটিউব বা গুগলে এ সকল বিষয়ে
জানার জন্য সার্চ করে থাকি। ইসলামিক ব্যাংক যাদেরকে লোন দিবে তারা হচ্ছে
যে সকল প্রবাসী বিদেশে রয়েছেন এবং তারা প্রতি মাসে নিয়মিত অর্থ লেনদেন করেন
ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক অগ্রাধিকার বা ঋণ
দিয়ে থাকে।
আপনার যদি একটি বৈধ পাসপোর্ট সহ একটি ভিসা থেকে থাকে এবং আপনি বিদেশে
যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে লোন দেয়া হবে।
এবং আপনার যদি ইসলামী ব্যাংকে কোন প্রকার একাউন্ট থেকে থাকে সেখানে আপনি
প্রতিনিয়ত লেনদেন করে থাকেন তবে যদি আপনি বিদেশে যেতে চান বা প্রবাসী
হিসেবে লোন নিতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে লোন দেওয়া হবে।
নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে অনেক সময় ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন
দিয়ে থাকে।
অগ্রণী ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমানে প্রবাসীদের লোনের জন্য অগ্রণী ব্যাংক বিশেষ ঋণ সুবিধা চালু করেছেন।
সাধারণত যারা বিদেশে যেতে ইচ্ছুক বা যারা বিদেশে বৈধ চাকরি পেয়েছে বা চাকরি
করে তাদের জন্য বিশেষ লোন দিচ্ছে অগ্রণী ব্যাংক। যা অল্প সংখ্যক কিছু মাসের
মধ্যে পরিশোধ করতে হয়। যেমন ১৫ থেকে ১৮ মাস এরকম সময় এরমধ্যে পরিষদ করতে হয়।
যার কারণে বলা হচ্ছে অন্য যে সকল ঋণ রয়েছে সে সকল ঋণ থেকে এটি কিছু
সংখ্যক ভিন্ন। যে সকল লোক বাংলাদেশী নাগরিক এবং নিজের একটি বৈধ পাসপোর্ট এবং
চাকরির ভিসা ও শারীরিক দিক থেকে ফিট রয়েছে এ সকল মানুষকে লোনের
জন্য আবেদনের যোগ্য মনে করা হবে।
অগ্রণী ব্যাংক এ প্রবাসী লোন নেওয়ার কিছু নিয়ম নীতি ও শর্তাবলী
আবেদনকারীর বয়স সর্বনিম্ন ১৮ বছর থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে হতে হবে
একটি নির্দিষ্ট সুরের হাত দেওয়া হবে [ যা বিভিন্ন সময় পরিবর্তন করা হবে ]
যে সময়ের মধ্যে লোন পরিশোধ করতে বলবে সেই সময়ের মধ্যে লোন পরিশোধ করতে
হবে
সেখানে মাসিক কিস্তি থেকে টাকা নেওয়া হবে বা সেভিং একাউন্ট থেকে টাকা কেটে
নেওয়া হবে।
ব্যক্তিগত গ্যারান্টি হিসেবে পরিবারের সদস্য থাকতে হবে
যারা আগে থেকেই প্রবাসে রয়েছে এবং প্রবাস থেকে বাংলাদেশে অগ্রণী ব্যাংক
প্রবাসী লোন গ্রহণ করতে ইচ্ছুক তারা যদি চাই তাহলে খুব সহজেই লোন গ্রহণ করতে
পারে এবং তারা ১ লাখ থেকে শুরু করে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত খুব সহজে অগ্রণী
ব্যাংক থেকে গ্রহণ করতে পারবে।
সোনালী ব্যাংক প্রবাসী লোন
বাংলাদেশ প্রবাসী কর্মীদের জন্য সোনালী ব্যাংক একটি বিশেষ দিন সুবিধা হয়ে
দাঁড়িয়েছে। কে সকল প্রবাসীরা আর্থিক সমস্যার কারণে প্রবাসে যেতে পারছে না
তারা খুব সহজেই সোনালী ব্যাংক থেকে অল্প সুদের মাধ্যমে প্রবাসী লোন বাড়ির
নিতে পারবেন। অনেক সময় আবার এই ঋণটি প্রবাসী বাংলাদেশীদের বাংলাদেশ
বিভিন্ন প্রকার ব্যবসায় বিনিয়োগ বা বাসস্থান নির্মাণ এ আর্থিক প্রয়োজন
মেটায় বা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যার কারণে বর্তমান প্রবাসীরা
সোনালী ব্যাংক থেকে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ঋণ নিয়ে আসছে ।
যারা যারা সোনালী ব্যাংকে প্রবাসী লোন পাবে
বর্তমানে যারা বিদেশে কর্ম অবস্থায় আছে প্রবাসী বাংলাদেশী
প্রবাসী পরিবারের যে কোন সদস্য
যারা নিয়মিত বিদেশ থেকে টাকা আয় করছে এবং বৈধ কর্ম অবস্থায় আছে
যারা বাংলাদেশের বৈধ ভিসা ও পাসপোর্ট ধারণ করে
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমান বিশ্বে প্রবাসীদের লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে সব থেকে বড় ও
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। যে ব্যাংক যে সকল প্রবাসী
রয়েছে প্রায় সকলকেই আর্থিক সহযোগিতা করে থাকে এবং খুব স্বল্প পরিমাণ সুদে যা
শুধু প্রবাসীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক ও সুবিধা জনক বিষয়। প্রবাসী
কল্যাণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বর্তমান স্বত্বাধিক প্রবাসী বাইরের দেশে যাচ্ছে।
এবং তারা বৈধভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে পরবর্তীতে মাসে প্রতিনিয়ত টাকা
পাঠানোর মাধ্যমে তারা তাদের ঋণ শোধ করে আসছে।
বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই অনলাইনে লোনের জন্য আবেদন করার চেষ্টা করছে। কারণ এটি
খুব সুবিধায় জনক ও সময় সাশ্রয়ী হয়ে থাকে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এখনো অনলাইন আবেদনের সিস্টেম চালু করেনি। তাই যদি
আপনি লোনের জন্য অনলাইনে আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনার আবেদন করতে পারবেন
না। আবেদন করার জন্য আপনাদের সরাসরি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের যে কোন ব্রাঞ্চে
যেয়ে আবেদন করে আসতে হবে এবং তারপর আপনারা লোন পাবেন।কোন কোন ব্যাংক
প্রবাসী লোন দেয়।
সিটি ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমানে প্রবাসীদের সুবিধার জন্য সিটি ব্যাংক একটি বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে। এখানে
একটি পরের সুবিধা হচ্ছে গ্রাহক চাইলে তার পর্যাপ্ত ঋণ টাইমের আগেই পরিষদ করতে
পারবে। এছাড়াও গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধার জন্য রয়েছে ওভার ড্রাফ্ট সুবিধা।
যা গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা প্রদান করে। সিটি ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করার মাধ্যমে
প্রবাসীরা খুব সহজেই বাইরের দেশ থেকে টাকা পরিশোধ করতে পারবে কিস্তি
অনুযায়ী।
যদিও সুদের হার মাঝারি পর্যায়ে থাকলেও বড় মেয়াদি লনের ক্ষেত্রে
এটি গ্রাহকদের জন্য অনেক ব্যয় বহুল হয়ে যেতে পারে। যার কারণে অনুমোদনের সময়
বিভিন্ন শর্ত মেনে চলতে হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে কিছু প্রসেসিং প্রিয় প্রদান
করতে হয় তুলনামূলকভাবে বেশি টাকা। তবে আবেদন করার সময় আবেদনকারী সব দিক
ভালোভাবে যাচাই করা প্রয়োজন।
পাবলিক ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমানে সকল ব্যাংকের পাশাপাশি পাবলিক ব্যাংক ও দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসীদের জন্য
প্রবাসী লোন চালু করেছে। জিডি থেকে লোন নেওয়ার মাধ্যমে প্রবাসীরা খুব সহজেই
নিজের ফ্ল্যাট বা বাড়ি কিনতে পারছে। পাবলিক ব্যাংকের একটি উল্লেখযোগ্য
ভালো দিক হচ্ছে লোনের ক্ষেত্রে এটি মেয়াদ নমনীয়। বর্তমানে এই ব্যাংক থেকে
প্রবাসীরা ১০ থেকে ২০ বছর মেয়াদে কিস্তিও বেছে নিতে পারে । কিস্তি পরিশোধ
পদ্ধতি খুব সহজ যার ফলে কোনরকম সমস্যা হয় না।
ব্যাংকে সকল দিক থেকে বিশেষ সহায়তা প্রদান করে থাকে। যার ফলে সকল প্রবাসীদের
জন্য সহজ হয়ে দাঁড়ায় ঋণ গ্রহণ করা পাবলিক ব্যাংক থেকে। তবে অসুবিধার মধ্যে
পড়ে অনুমোদন প্রক্রিয়া অনেক সময় দেখা যায় অনুমোদনের জন্য অনেক দীর্ঘ সময়
প্রয়োজন হয়। ডকুমেন্টের প্রয়োজনীয় যে সকল ডকুমেন্ট প্রয়োজন সে সকল রকমের
জমা দিতে হয় এবং বড় অংকের লোন এর ক্ষেত্রে জামানত আবশ্যক থাকে। আবার
অনেক সময় বড় ধরনের রুলার ক্ষেত্রে সুদের হার তুলনামূলক অন্য যে সকল ব্যাংক
রয়েছে সে সকল ব্যাংক থেকে বেশি হতে পারে।
এনসিসি ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমানে প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য এনসিসি ব্যাংক একটি এনআরবি হোম লোন চালু
করেছে। যার মাধ্যমে লোন গ্রহণ করে প্রবাসী বাংলাদেশীরা নিজের প্রয়োজনীয় গাড়ি
অথবা বাড়ি নির্মাণ বা মেরামত এর ক্ষেত্রে অর্থ সংগ্রহ করতে পারে। এখানে
লক্ষাধিক টাকা ঋণ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যা নির্দিষ্ট মেয়াদের উপরে দেওয়া
হয়ে থাকে এবং নির্দিষ্ট মেয়াদের ঋণ পরিশোধ করতে হয়। প্রবাসীরা এই ব্যাংকের
মাধ্যমে সংস্কৃতিতে ঋণ পরিশোধ করতে পারবে যা প্রবাসীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ
ও সুবিধা জনক বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়।
থেকে সুবিধা জনক বিচার হচ্ছে লোনের অনুমোদনের প্রক্রিয়া তুলনামূলক যে সকল
ব্যাংক রয়েছে ওই সকল ব্যাংকের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রেই দ্রুত এবং কাস্টমার
সার্ভিস ইতিবাচক কাজ করে। হলে বিদেশে থাকা গ্রাহকদের কোনরকম ভগবান দিতে
পড়তে হয় না এবং নিশ্চিন্ত অবস্থায় থাকে। এছাড়া সুদের হার মাজারি পর্যায়
থাকলেও বড় ঋণের ক্ষেত্রে এটি বেশি হতে পারে আবার দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে পরিশোধ
করা হয়ে থাকে।
বর্তমানে যে সকল ব্যাংক প্রবাসী লোন দিচ্ছে
ডাচ বাংলা ব্যাংক
ইসলামী ব্যাংক
অগ্রণী ব্যাংক
সোনালী ব্যাংক
প্রবাসী কল্যাণী ব্যাংক
সিটি ব্যাংক
পাবলিক ব্যাংক
এনসিসি ব্যাংক
শেষ কথা প্রবাসী লোন
বর্তমান বাংলাদেশের প্রবাসী ভাই ও বোন আমাদের দেশের গর্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর
তাদের রক্ত ঘামানো উপার্জন রেমিটেন্স আজ জাতীয় অর্থনীতির ওপর গুরুত্বপূর্ণ
প্রভাব ফেলছে এবং যা অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার কারণে
ব্যাংকগুলো তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী বিশেষ লোন সিস্টেম চালু করে রেখেছে। যাতে
প্রবাসীদের জন্য কোন রকম ভগবান দিতে না পড়তে হয়। লোন সুবিধা শুধু আর্থিক দিক
নয় আবেগের বিষয়েও বটে। প্রবাসীরা যেমন নিজের মাটিতে ঘর তুলে পারেন পরিবারকে
নিশ্চিন্ত রাখতে পারেন এবং স্বপ্নের ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন এই লক্ষ্যে
প্রতিটি ব্যাংক ভিন্ন ভিন্ন সেবা দিচ্ছে।কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়।
তবে যেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রতিটি ব্যাংকের সুদের হার শর্তাবলী
ডকুমেন্টেশন এবং কিস্তি পরিষদের নিয়ম সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া জরুরী ।
এতে ভবিষ্যতে ঝামেলায় এড়ানো যাবে এবং লোনের সুবিধা সর্বোচ্চ ভাবে কাজে লাগানো
সম্ভব হবে। সবশেষে বলা যায় প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লোন কেবল একটি আর্থিক
সহায়তায় নয় বরং স্বপ্ন পূরণের সেতুবন্ধন আপনি যদি বিদেশে থেকে নিজের পরিবার
ও স্বপ্নকে আরো এগিয়ে নিতে চান তবে আজই আপনার উপযুক্ত ব্যাংকটি বেছে নিন মনে
রাখবেন সঠিক সিদ্ধান্তই হতে পারে আপনার এবং আপনার পরিবারের আগামী সুখের সমৃদ্ধ
ভিত্তি।" ধন্যবাদ"
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url