ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায় আপনারা কি প্রতিদিন আয়নায় নিজের ত্বককে আরো উজ্জ্বল ও স্বদেশ দেখার ইচ্ছে হয়৷ কিন্তু ব্যয়বহুল কসমেটিক বা পার্লারের ঝামেলায় না গিয়ে যদি ,ঘরে বসেই প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা ও দীপ্তিময় করা যায় কেমন হয়? তাহলে আপনি একদম ঠিক জায়গায় এসেছেন৷ তাহলে আজকের এই পোস্টে আপনার জন্য৷
আজকের এই পোষ্টের আমরা জানাতেই চলেছি আপনি কিভাবে ব্যয় বহুল কসমেটিক ও
পার্লারের ঝামেলা ছাড়াই কিভাবে আপনি আপনার পক্ষে আরো উজ্জ্বল ও সতেজ করতে
পারবেন৷ ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক উপায় ব্যবহারের ফলে আপনিআপনার সৌন্দর্য কে যোগ
করবে অন্যান্য আভা৷ তাহলে শুরু করা যাক আজকের এই পোস্ট যা আপনাদের জন্য
একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হতে চলেছে৷
পেজ সূচিপত্র:ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
- পাতিলেবুর রস মসুর ডাল মধু কলা শসা
- গুড়া দুধ ও লেবুর রসের হোয়াইটেনিং ফেসপ্যাক
- টক দই আর ওট মিলে স্কিন হোয়াইটেনিং মাস্ক
- আলুর খোসার স্কিন হোয়াইটেনিং ফেসপ্যাক
- হলুদ আর টমেটোর ফেসপ্যাক
- আমন্ড ফেসপ্যাক
- বেসনের ফেসপ্যাক
- পুদিনা পাতার ফেসপ্যাক
- চন্দনের ফেসপ্যাক
- শেষ কথা:ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
পাতিলেবুর রস মুসুর ডাল মধু শসা
পাতি লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে অনেকেই ব্যবহার করে৷ কিন্তু সরাসরি
লেবুর রস ত্বকে লাগাবেন না৷ এর প্রভাবে ত্বকে তীব্র জ্বালা ভাব ও নানা ধরনের
সমস্যা হতে পারে৷ তাই সরাসরি লেবুর রস না লাগিয়ে তার সাথে অন্য কিছু মিশিয়ে
লাগাতে পারেন৷ এক চামচ লেবুর রস রসের সাথে এক চা চামচ চিনি মিশিয়ে সার্কুলার
মোশনে ত্বকে ভালোভাবে লাগান ৷ । চিনি গলে গেলে মুখ ধুয়ে ফেলুন৷ লেবুর রস
ব্যবহার করার পর অতি অবশ্যই ভালো কোন ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে
নিবেন৷ পাতি লেবুর রস ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা
বৃদ্ধি করে৷
মসুর ডাল ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে৷ মসুর ডাল বেশ কিছুক্ষণ
ভিজিয়ে রাখতে হবে৷ ভেজা মসুর ডাল বেটে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে
নিতে হবে। শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন৷ তারপর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে
নিয়ে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন৷ মুখে ডাল দিয়ে কথা না বলাই ভালো মুখে ডাল
শুকিয়ে যাওয়ার পর কথা বললে মুখের চামড়া চাপ লাগতে পারে৷
মধু এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ত্বকের উজ্জ্বলতা গভীরভাবে বৃদ্ধি
করে, ত্বক নরম রাখে বলিরেখা ও কালচে ভাব দূর করে৷ এছাড়াও ব্রণের জীবাণু
ধ্বংস করতে মধু বেশ কার্যকর খুব কম সময়ে উজ্জ্বলতা পেতে চাইলে মধুর কোন বিকল্প
নেই মধু সরাসরি মুখে লাগাতে পারেন কিন্তু বেশি ফলাফল পেতে হলে মধুর সাথে দুধ দুই
কলা পেঁপে লেবুর রস এইসবের যেকোনো কিছু মিশিয়ে লাগাতে পারেন৷
কলা ও শসা আপনি যদি অল্প সময়ের মধ্যে ত্বক উজ্জ্বল করতে চান
তাহলে কলার কোন বিকল্প নেই৷ তার সঙ্গে যদি দুধ কে কাজে লাগানো হয় তাহলে তো
কোনো কথাই নেই। একটা কলা কে চটকে নিয়ে তাতে পরিমাণ মতো দুধ মিশিয়ে মুখে লাগাতে
হবে তবে খেয়াল রাখবেন চেষ্টা যেন একেবারেই মিহি হয়ে যায়। তাহলে অনেক ভালো কাজ
দেবে৷ শসা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে অনেক ভালো কাজ করে৷ তিন টেবিল
চামচ শসার রসের সঙ্গে এক টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন৷ কাঁচের মুখ বন্ধ
বয়ামে মিশ্রণটি সংরক্ষণ করুন৷ দিনে কয়েকবার এই মিশ্রণ দিয়ে মুখ মুছে নিন এটি
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের কোমলতা বজায় এবং এর পাশাপাশি আরও বৃদ্ধি
ওকরে রাখে৷ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
গুড়া দুধ ও লেবুর রসের হোয়াইট্রেনিং ফেসপ্যাক
একটি পাত্রে এক চা চামচ গুড়া দুধ 2 চা চামচ লেবুর রস আর ১ থেকে ২ চামচ মধুর সাথে
মিশিয়ে নিতে হবে৷ এবার পুরো মুখে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন৷ ত্বক পরিষ্কার
হওয়ার সাথে সাথে আগের তুলনায় অনেক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে৷ সব ধরনের তকি এই প্যাক
ব্যবহার করা যাবে।লেবুতে থাকা প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান মধু আর দুধের সাথে মিশে
ত্বক ফর্সা করে তুলতে সাহায্য করে৷ প্যাকটি তৈরি করতে তেমন কোনো বাড়তি
ঝামেলা নেই৷ আর উপাদানগুলো প্রত্যেকের রান্নাঘরে কমবেশি থাকে? আরেকটি কথা নিয়মিত
এই প্যাক লাগালে ত্বকে ব্রণের সমস্যা দূর হবে৷
আরো পড়ুন:
কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়
ত্বক উজ্জ্বল ও সতেজ রাখার জন্য অন্যতম কার্যকর উপায় হল গুড়া দুধ ও লেবুর রস
দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাক৷ দুধে প্রাকৃতিক ল্যাকটি এসিড থাকে৷ যা ত্বকের গভীরের মৃত
কোষ দূর করে তোকে নরম ও মসৃণ করে তোলে৷ অন্যদিকে লেবুর রসে উপস্থিতি ভিটামিন সি
ত্বকে কালো দাগ সেন্টেন্স ও অতিরিক্ত তেল দূর করে ভূমিকা রাখে। এ দুটি উপাদান
একসাথে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকটাই বেড়ে যায় এবং নিয়মিত
ব্যবহার করলে ত্বক হয়ে ওঠে সতেজ ও দীপ্তিময়৷ বিশেষ করে যাদের ত্বক রোদে পড়া,
তাদের জন্য এই ফেসপ্যাক হতে পারে সহজ এবং কার্যকর সমাধান
এই ফেসপ্যাক তৈরি করতে এক চামচ গুড়া দুধের সাথে আধা চামচ লেবুর রস ভালোভাবে মিশে
নিতে হবে৷, প্রয়োজনে সামান্য গোলাপজল যোগ করা যেতে পারে যাতে মিশ্রণটি আরো মসৃণ
হয়৷ তারপর পরিষ্কার মুখে ব্রাশ বা হাত দিয়ে হালকা ভাবে প্যাকটি লাগাতে
হবে৷ এবং ১৫ থেকে ২০ মিনিট শুকাতে দিতে হবে। শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে
মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে৷ সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে অল্প সময়ের মধ্যেই
এর ফলাফল চোখে পড়বে৷ তবে লেবুর রস এ এসিড উপাদান থাকাই যাদের ত্বক অতিরিক্ত
সংবেদনশীল তাদের প্রথম ছোট্ট একটি অংশে টেস্ট করে নেওয়া উচিত নিয়মিত এই
ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে প্রাকৃতিকভাবে ত্বক ফর্সা হবে দাগ ছোপ হালকা হবে এবং ত্বক
পাবে একটি উন্নত উজ্জ্বলতা৷
টক দই আর ওট মিলের স্কিন হোয়াইটেনিং মাস্ক
আপনি যদি সারারাত এক টেবিল চামচ ওটমিল ভিজিয়ে রেখে সকালে এটি পেস্ট করে এর সাথে
এক টেবিল চামচ টক দই মিশিয়ে মাছ তৈরি করেন৷ এটি নিশ্চিতভাবে ত্বক ফর্সা
করে৷ নিয়মিত ব্যবহারের অবশ্যই ভালো ফল পাবেন৷ নরমাল ত্বকের জন্য এই পেক বেশি
উপকারী৷ প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক উজ্জ্বল করার ক্ষেত্রে টক দই ওট মিলের সমন্বয়
সত্যিই অসাধারণ। টক দইয়ের প্রচুর পরিমাণ ল্যাকটিক অ্যাসিড প্রোটিন এবং ভিটামিন
থাকে যা আপনার ত্বককে উজ্জ্বল করতে অনেক সাহায্য করে৷ এবং আপনার ত্বকে মসৃণ ও
উজ্জ্বল করে তোলে৷
এটি ত্বককে ভেতর থেকে আদ্র রাখে এবং ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য করে
অন্যদিকে ওট মিল একটি প্রাকৃতিক এক্স ফলিয়েটর হিসেবে কাজ করে যা ত্বকের ময়লা ও
জমে থাকা ধুলোবালি দূর করে ওট মিলে মিলে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও এন্টি
ইনফ্লামেটরি উপাদান আছে। যা ত্বকের জ্বালাপোড়া কমায় এবং সংবেদনশীল ত্বকের জন্য
নিরাপদ৷ এই দুটি উপাদান একসাথে ব্যবহার করলে ত্বক শুধু ফর্সা হয় না বরং মসৃণ
ও স্বাস্থ্যকর উজ্জ্বলতা ফিরে পাই আপনার ফেস৷এই মাস তৈরির জন্য দুই
টেবিল চামচ টক দইয়ের সাথে এক টেবিল চামচ ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
মিশ্রণটি সামান্য ঘন হলে সরাসরি পরিষ্কার মুখে লাগাতে হবে। এবং হালকাভাবে মাসাজ
করতে হবে। ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
এরপরে মাস্ক মুখে ১৫ মিনিট রেখে দিতে হবে৷ যাতে দই এর ল্যাকটিক এসিড ও ওটমিলে
প্রাকৃতিক উপাদান ত্বকের ভেতরে থেকে কাজ করে ৷ নির্ধারিত সময় শেষে কুসুম
গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার এই মাস্ক ব্যবহার
করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে দাগ ছোপ হালকা হয় এবং ত্বক আরো সতেজ ও
দীপ্তিময় হয়৷ তবে যাদের অতিরিক্ত তৈলাক্ত তারা মিশ্রণে কয়েক ফোটা লেবুর রস
যোগ করতে পারেন৷ আর শুষ্ক ত্বকের জন্য এক চামচ মধু মেশালে উপকার আরো
বেড়ে যায়৷ নিয়মিত ব্যবহারে এই টক দই ও উঠ মিলের মাছ হতে পারে ঘরোয়া স্কিন
হোয়াইটেনিং এর সহজ ও কার্যকর উপায়৷
আলুর খোসার স্কিন হোয়াইটেনিং ফেসপ্যাক
লেবুর রসের মত আলু কসাও ব্লিচিং উপাদান আছে। আলুর খোসার পেস্ট নিয়মিত ত্বকে
লাগান৷ নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল আর ফ্রেশ হবে সব ধরনের তকী এই প্যাক
ব্যবহার করা যাবে৷ ত্বকের উজ্জ্বল ও দাগ মুক্ত করার জন্য অনেকেই বাজারে কেমিক্যাল
যুক্ত ক্রিম ব্যবহার করেন৷ কিন্তু এর পার্শ্বপ্রতিকরা ঝুঁকিও কম নয় তাই ঘরোয়া
প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহারে সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকরী উপায় উপাদান যা আলী
এমন একটি উপাদান যতক উজ্জ্বল করে যুগে যুগ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ কিন্তু অনেকেই
জানেন না শুধু আলুর ভেতরে অংশ নয় এর খোচাতেও রয়েছে অসাধারণ উপকারী উপাদান৷ আলুর
খোসার প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন সি টাচ এবং ব্লিসিং রয়েছে
যা ত্বকের কাছে ভাব দূর করে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে নিয়মিত ব্যবহার
করলে শুধু দাগ নয় রোদে পড়াতক ও অতিরিক্ত তেলাবাদ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়
আরো পড়ুন:
টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি লাগে
আলুর খোসা স্কিন হোয়াইটেনিং ফেসপ্যাক বানানো আপনার খুব বেশি উপকরণ লাগবে
না৷ প্রথমে একটি মাঝারি সাইজের আলু নিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে খোসা ছাড়ে
নিন এবার এই খোসাগুলো ব্লেন্ডার দিয়ে সামান্য গোলাপ জল বা কাঁচা দুধ দিয়ে পেস্ট
করে নিন৷ চাইলে এর সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন যা ত্বককে মশ্চারাইজ
করবে এরপর এই মিশ্রণটি মুখ ও গলায় ভালোভাবে লাগিয়ে 15 থেকে 20 মিনিট
অপেক্ষা করুন৷ শুকিয়ে গেলে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন সপ্তাহে
অন্তত তিন দিন ব্যবহার করলে ত্বকের ভেতর কার ময়লা পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং মুখে
উজ্জ্বলতা চোখে পড়ার মতো দেখাবে৷
আলোর খোসার ফেসপ্যাক শুধু স্ক্রিন হোয়াই ট্রেনিং এর জন্য নয় বরং এটি
বহুমুখী উপকারী একটি ব্রণ কমাতে সাহায্য করে দাগকা করে এবং ডার্ক সার্কেল দূর
করেতেও কার্যকরী৷ পাশাপাশি আলুর খোসার অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ ত্বককে
জীবাণুমুক্ত রাখে ফলে ব্রণের প্রবণতা কমে যায় নিয়মিত ব্যবহার করলে তক হবে নরম
সতেজ ও উজ্জ্বল সবচেয়ে বড় কথা হলো এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং সাশ্রয় সমাধান
যা যে কেউ ঘরে বসেই সহজে ব্যবহার করতে পারে তাই ত্বক ফর্সা ও দাগ মুক্ত করতে
ব্যয়বহুল কসমেটিক বাদ দিয়ে আলুর খোসা এই অন্যান্য ফেসপ্যাক এর করতে পারেন আপনার
স্কিন কেয়ার রুটিনের অংশ৷
হলুদ আর টমেটোর ফেসপ্যাক
উজ্জ্বলত্বক পেতে এক চিমটি
হলুদ এক চা চামচ টমেটো বা লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে মুখের ত্বকে লাগান নিয়মিত৷
অবশ্যই ত্বক ফর্সা হবে৷ আমরা কম বেশি সবাই জানি টমেটো ত্বকের কালো দাগ
দূর করতে কতটা কার্যকরী৷ টমেটো ব্লিসিং উপাদান আর হলুদের ভেষজ উপাদান ত্বক
ফর্সা করতে একসঙ্গে কাজ করে৷ স্বাভাবিক থেকে তৈলাক্ত এবং শুষ্ক ত্বকে এই
ফেসপ্যাক টি ব্যবহার করা যাবে৷ তো আপনারাও এই প্যাকটি ব্যবহার করে দেখতে
পারেন৷ এবং প্যাক এর ফলাফল নিজেই চোখেই দেখতে পারবেন যে ব্যাক কতটুক কাজ করে৷
ত্বক উজ্জ্বল করার ক্ষেত্রে প্রাচীনকালে থেকেই হলুদের সুনাম রয়েছে৷ । এতে থাকা
এন্টিবায়োটিয়ারিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার
করে এবং ব্রণ ও দাগ ছক হালকা করতে সাহায্য করে৷ অন্যদিকে টমেটোতে রয়েছে প্রচুর
ভিটামিন সি ও লাইকোপিন যা প্রাকৃতিক ব্লিসিংএজেন্ট হিসেবে কাজ করে৷ টমেটো
ত্বকের অতিরিক্ত তেল কমায় রোদে পরা দাগ হালকা করে এবং ত্বককে সতেজ রাখে এ দুটি
উপাদান একসাথে ব্যবহার করলে ত্বক শুধু উজ্জ্বল হয় না বরং আরো স্বাস্থ্যকর ও মসৃণ
হয়ে ওঠে তাই দায়বহুল কসমেটিকের পরিবর্তে প্রাকৃতিকভাবে ট্রেনিং এর জন্য হলুদ ও
টমেটোর ফেসপ্যাক হতে পারে অসাধারণ সমাধান ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
মেয়ে তো প্যাক তৈরি করতে একটি টাটকা টমেটো নিয়ে তার রস বের করে নিন এরপর
এক চা চামচ টমেটো রসের সাথে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ গুড়া মিশিয়ে নরমপেস তৈরি
করুন চাইলে সামান্য ২ বা মধু যোগ করতে পারেন যা তোকে অতিরিক্ত মশ্চারাইজ যোগ
করবে৷ এবার মুখ ও গলাইসঠিকভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে
ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন নিয়মিত সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে
ত্বকের রং উজ্জ্বল হবে ব্রণ ও ব্যাক হেডস কমে আসবে আর মুখে তেলা ভাব নিয়ন্ত্রিত
থাকবে দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে রোদে পড়া ভাব সবপ্রায় অদৃশ্য হয়ে যাবে৷
আমন্ড ফেসপ্যাক
আপনি চার থেকে পাঁচটি আমন্ড সারারাত ভিজিয়ে রেখে এটি গুড়া করে পেস্ট তৈরি
করে এর সাথে বাটার মিক্স বা মালাই মিশিয়ে এই প্যাক টকের আগান৷ ১০ থেকে ১২ মিনিট
এই প্যাক টকে রাখুন এরপর কিছুক্ষন পর টক ধুয়ে ফেলুন দেখবেন পেটে ত্বকের
উজ্জ্বলতা এনে দিতে দারুণভাবে কাজ করেছে। এই প্যাক আপনার ত্বক নরম করবে ত্বকের
মৃত কোষ দূর করবে আর তক হবে উজ্জ্বল তবে আপনি যদি মালয় ব্যবহার করতে না চান
তাহলে মধু বা টক দই ব্যবহার করতে পারেন৷ শুষ্ক ত্বকের জন্য বেশি উপকারী এটি৷
ত্বকের যত্নে আমন্ড বা বাদাম যুগ যুগ ধরে একটি জনপ্রিয় উপাদান হিসেবে
ব্যবহৃত হয়ে আসছে এতে রয়েছে ভিটামিন ই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং প্রাকৃতিক তেল
যা ত্বকের গভীর পুষ্টি যোগায় এবং ত্বকের নরম ও মসৃণ করে৷ আমন্ড ফেসপ্যাক নিয়মিত
ব্যবহার করলে ত্বকের শুষ্ক ভাব দূর হয় ব্রণ ও দাগ ছক হালকা হয় এবং মুখে এক
ধরনের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফুটে ওঠে এছাড়া আমান ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য
করে যা বিশেষ করে শীতকালে বা শুষ্ক ত্বকের জন্য খুবই কার্যকর আমন্ড ফেসপ্যাক
এর আরও একটি বিশেষ গুণ হলো এটি বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে কারণ এতে থাকা
ভিটামিন ই ত্বকের ফ্রি রেডিক্যাল থেকে সুরক্ষা দেয় ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
আমন্ড ফেসপ্যাক তৈরি করতে প্রথমে চ্যাট থেকে পাঁচটি বাদাম রাতে ভিজিয়ে
রাখুন সকালে খোসা ছাড়িয়ে ভালোভাবে পেস্ট বানিয়ে নিন এরপর এর সাথে এক চামচ
কাঁচা দুধ অথবা দই মিশিয়ে নিন চাইলে সামান্য মধু যোগ করতে পারেন যা ফেসপ্যাক কে
আরো মহিষচারাইজিং করে তুলবে৷ এই মিশ্রণটি মুখ ও গলায় সমানভাবে লাগিয়ে বিশ মিনিট
রেখে দিন শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন সপ্তাহে দুই থেকে তিন
দিন ব্যবহার করলে ত্বক ধীরে ধীরে ফর্সা ও উজ্জ্বল হবে এবং ত্বকের শুকনো ভাব কমে
আসবে দুর্গম আদে ব্যবহার করলে ত্বক থাকবে হালকা এবং মুখ পাবে এক
প্রাকৃতিক সতেজতা৷
বেসনের ফেসপ্যাক
বেসন সবসময় আমাদের ত্বকের রং উজ্জ্বল করে তোকে তরুন রাখতে সাহায্য করে৷ বিষয়ের
সাথে বাটার মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে মুখে লাগান আর শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে
ধুয়ে ফেলুন৷ তৈলাক্ত তোকে এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করা যাবে না৷ আমরা সকলেই বিভিন্ন
রকম ফেসপ্যাক ব্যবহার করে থাকি আমরা সঠিক ভাবে জানি না কখন কোন ফেস এর জন্য
উপকারী যার জন্য আমাদের অনেক সময় ফেসপ্যাক ব্যবহার করা ফলে সাইড ইফেক্ট হয়ে
থাকে অনেক৷ এরকমই এই প্যাকটি তৈলাক্ত হয়েছে ব্যবহার করা যাবে না৷
বেসন বা সোলার আটা ত্বকের যত্নে একটি জনপ্রিয় প্রাকৃতিক উপাদান যা প্রাচীনকাল
থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এতে রয়েছে প্রাকৃতিক ক্লিনজিং এবং এক্স
ফলিয়েটিং প্রপার্টিজ জাতকের গভীরে জমে থাকা ময়লা ও অতিরিক্ত তেল দূর করে
বেসনের ফেসপ্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে ব্রণ ও ব্যাক হেডস কমে আসে দাগ সব হালকা
হয় এবং ত্বক উজ্জ্বল দেখায় অনেক ক্ষেত্রে আবার তেল যুক্ত ফেঁসেএটি কাজ করে৷ এটি
ত্বকের তৈলাক্ত ভাব নিয়ন্ত্রণ রাখে এবং রমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে
ফলে রোদে পড়া ত্বক দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে ওঠে
আরো পড়ুন: সোনালী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
বেসনের ফেসপ্যাক বানাতে ২ টেবিল চামচ বেসনের সাথে এক চা চামচ কাঁচা দুধ বা
দই মিশান৷ অতঃপর চাইলে এর সাথে সামান্য মধুবালেবুর রস যোগ করতে পারেন যা
ফেসপ্যাককে আরো কার্যকর করে তুলবে৷, মিশ্রণটি মসৃণ করে মুখ এ ভালোভাবে লাগান
তারপরে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন ব্যক্তি শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে
ফেলুন অথবা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন
ব্যবহার করলে তক হবে সতেজ মসৃণ ও ফর্সা যা যে কারো চোখে পড়ার মতো
হবে।
পুদিনা পাতায় বিদ্যমান অ্যাস্ট্রেজেন্ট ত্বকে পুষ্টি যোগানোর সাথে
ত্বকে উজ্জ্বল করে তোলে৷ ১৫ থেকে ২০ টি পুদিনা পাতা পেস্ট করে এটি মুখে লাগান এবং
পুরো মুখে পেজটি লাগিয়ে 10 থেকে 15 মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন৷ এটি ত্বককে টানটান
করবে আর তোকে ছোট ছোট পুর ঢেকে দেবে পুদিনা পাতায় এলার্জি থেকে থাকলে এই প্যাকটি
ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন৷ সকলেরই ফেস এক নয় তাই ফেসপ্যাক ব্যবহারের ক্ষেত্রে
সকলকে সতর্ক থাকতে হবে যে কোন প্রার্থী তার ফেসের জন্য কার্যকরী৷ । যেমন যাদের
পুদিনা পাতায় এলার্জি আছে তারা এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করা থেকে বিরত
থাকবেন৷ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
ত্বকের যত্নে পুদিনা পাতা একটি অসাধারণ প্রাকৃতিক উপাদান৷ এতে রয়েছে প্রচুর
এন্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এ এবং স্যালিসাইলিক অ্যাসিড যা ত্বকের গভীরে জমে
থাকা ময়লা দূর করে ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে৷ পুদিনার শীতল প্রভাব ত্বককে
সতেজ অনুভূতি আনে এবং অতিরিক্ত তেলা ভাব নিয়ন্ত্রণ করে তাই তৈলাক্ত ও গ্রহণ
ত্বকের জন্য এটি বিশেষভাবে কার্যকর পুদিনা পাতা শুধু স্কিন হোয়াইটেনিং এর
সাহায্য করে না বরং ব্রণ দাগছব ও রোদে পোড়া ত্বক ওহালকা করে৷ নিয়মিত ব্যবহার
করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে৷ মুখ হয় সতেজ এবং প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফুটে ওঠে৷
আরো পড়ুন:
প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করুন
সাধারণত পুদিনা পাতার ফেসপ্যাক বানাতে প্রথম এক মুঠো টাটকা পুদিনা পাতা ধুয়ে
পেস্ট বানিয়ে নিন৷ এর সাথে এক চা চামচ মধু বা দই মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন৷
চাইলে ত্বকের অতিরিক্ত উজ্জ্বলতা জন্য সামান্য লেবুর রস সহ যোগ করতে পারেন৷ এবার
মিশ্রণটি মুখ ও গলায় সমানভাবে লাগিয়ে 15 মিনিট রেখে দিন৷ শুকিয়ে গেলে
ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনবার ব্যবহার
করলে তক গভীরভাবে পরিস্কার হবে ব্রণ ও ব্ল্যাকহেডস কমে যাবে এবং মুখের রং
স্বাভাবিকভাবে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে । এটি একটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং সাশ্রয়
সমাধান যা ঘরে বসে সহজে ব্যবহার করা যায়৷
চন্দনের ফেসপ্যাক
আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তবে চন্দনের গোড়ার সাথে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে
মুখে লাগান৷ আপনার ত্বকে যতটুকু পরিমাণ লাগবে ততটুকু নিবেন৷ আপনার ত্বক
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হবে এতে এ প্যাক আপনার ত্বক শুধু উজ্জ্বল করবে না আপনা কে
দেখতে অনেক ফ্রেশ লাগবে৷ আপনারাও খুব সহজে আপনাদের ফেঁসে তৈলাক্ত ভাব
দূর করতে পারবেন শুধুমাত্র চন্দনের ব্যবহার করে৷ আপনি যদি সঠিকভাবে চন্দনের
গুরু ব্যবহার করতে পারেন এবং সঠিক পেজ ব্যবহার করি আপনার ফেসে লাগাতে পারেন তাহলে
আপনিও হতে পারেন একজন সুন্দর ত্বক ও উজ্জ্বল মুখে অধিকার৷
আরো পড়ুন:
রূপালী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম
চন্দন প্রাচীনকাল থেকেই ত্বক পরিষ্কার চাই অন্যতম কার্যকর উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত
হয়ে আসছে। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক এন্টি ইনফ্লেমেটরি ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান
যা ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং গ্রহণ প্রতিরোধ সাহায্য করে চন্দনের ফেসপ্যাক নিয়মিত
ব্যবহার করলে মুখের উজ্জ্বলতা বেড়ে যায় হালকা হয় এবং রোদে পরাতক স্বাভাবিক
হয়ে ওঠে এর প্রাকৃতিক ঠান্ডা ভাব তোকে শীতল রাখে এবং ক্লান্তি ছাপ দূর হয় বিশেষ
করে ফর্সা ও দাগ মুক্ত ত্বক চাইলে নির্ভরযোগ্য সমাধান হতে পারে আপনাদের জন্য৷
চন্দনের ফেসপ্যাক তৈরি করতে এক টেবিল চামচ চন্দন ঘুরার সাথে সামান্য গোলাপজল বা
কাঁচা দুধ মিশিয়ে একটি মসৃণ পেজ তৈরি করুন৷ চাইলে এর সাথে এক চা চামচ মধু
মিশিয়ে নিতে পারেন৷ যা ত্বককে উজ্জ্বল করবে করবে৷ সাধারণত ফেসপ্যাকটি মুখ
ও গলায় সমানভাবে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিন শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি
দিয়ে ধুয়ে ফেলুন সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করলে তক হবে সাথে নরম এবং
উজ্জ্বল নিয়মিত ব্যাপারে ত্বকের ব্রণ ব্যাক হেডস ও বয়সের ছাপ কমে আসবে আর মুখে
ফুটে উঠবে প্রাকৃতিক গ্লো ৷
শেষ কথা:ত্বক উজ্জ্বল করার ঘরোয়া উপায়
প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাক গুলো শুধু ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য নয় বরং
দীর্ঘ মেয়াদে ত্বককে ভেতর থেকে সুস্থ ও সতেজ রাখার জন্য অসাধারণ কার্যকরী উপায়।
পাতিলেবুর রস মুষল ডাল মধু কলা শোষা গুড়া দুধ দই আলু টমেটো
আমন্ড বেসন পুদিনা পাতা ও চন্দন এই প্রতিটি উপাদানই রয়েছে ভিটামিন
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্রাকৃতিক গুণাগুণ যা কেমিক্যাল ছাড়াই ত্বকের যত্ন নেই
নিয়মিত এগুলোর ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে শুধু ত্বকের উজ্জ্বলতায় বাড়বে না বরং
রোদে পোড়া দাগ ও বয়সের ছাপ ও কমে যাবে সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এগুলো ঘরে বসে
সহজেই তৈরি করা যায় খরচও খুব কম যার কারনে খুব সহজে । প্যাকগুলি তৈরি করে
ব্যবহার করা যায়।
অতএব যারা দীর্ঘদিন ধরে ব্যয়বহুল কসমেটিক ব্যবহার করে কাঙ্খিত ফল পাচ্ছেন না
তারা চাইলে এখন থেকে প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক গুলো তাদের স্কিন কেয়ার রুটিনে যুক্ত
করতে পারেন৷ এগুলো শুধু ত্বককে উজ্জ্বল ই করবে না বরং আপনাকে দেবে একেবারে ভিন্ন
এক সতেজতা ও আত্মবিশ্বাস তাই কৃত্রিম উপায়ে বাদ দিয়ে
প্রকৃতির উপাদানগুলোকে সঙ্গী করুন আর নিজের ত্বককে উপহার দিন দীর্ঘস্থায়ী
সৌন্দর্য৷
তাহলে আর দেরি না করে আপনারাও ব্যবহার করতে পারেন প্রকৃতি উপাদান থেকে তৈরি ফেসপ্যাক৷ যা আপনার ফেসকে আগের চেয়ে আরো বেশি আকর্ষণীয় উজ্জ্বল গড়ে তুলবে৷ আপনারা যারা পুরো পোস্টে পড়েছেন৷ তারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন৷ যে বাইবুর কসমেটিক এর থেকে নিজে বাঁচাই প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে বেশি উপকার৷ এবং যা আপনার ত্বককে মুসলিম ও উজ্জ্বল করে তুলবে কোনরকম সাইড ইফেক্ট ছাড়াই৷ এসব প্রাকৃতিক ব্যাগ ত্বকে উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ত্বকের স্বাস্থ্যকর দিক থেকে উন্নত করবে৷ যা আপনারা সকলেই চাইবেন যে একটি সুস্থ ও সুন্দর ফেস কোনরকম সাইড ইফেক্ট ছাড়াই৷ তাহলে আর দেরি কিসের আপনি এখনই বাসায় ট্রাই করুন উপরে উল্লেখিত সকল ফেসপ্যাক৷ এবং আপনি হয়ে যান একটি উজ্জ্বল মুখের অধিকারী৷
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url