শরীর ও স্বাস্থ্য ঠিক রাখার ১০ টি উপায়

প্রতিনিয়ত আমরা শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকছি । যেমন সর্দি কাশি জ্বর  ইত্যাদি রকমের রোগ হয়ে থাকে যার প্রধান কারণ এর মধ্যে একটি কারণ হচ্ছে শরীর ও স্বাস্থ্য ঠিক না রাখা। বর্তমানে আমরা যদি সুস্থ থাকতে চাই তাহলে আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্য ঠিক রাখার বিকল্প নেই

প্রত্যেকটি মানুষের জন্য সুস্থ থাকা জরুরি। একজন মানুষ যদি শারীরিকভাবে সুস্থ থাকে তাহলে সে দৈনিন্দ্য সকল কাজ খুব সহজে করতে পারে। আমরা সকলে দৈনিন্দে সকল কাজের মধ্যে সুস্থ থাকার সহজ প্রক্রিয়া  গুলো ব্যবহার করতে পারি, যার মাধ্যমে আমরা খুব সহজে সুস্থ থাকতে পারবো।

পেজ সূচিপত্রঃশরীর ও স্বাস্থ্য ঠিক রাখার ১০ টি উপায়

প্রতিদিন ১০ গ্লাসপানি খান

আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে পানি। একজন মানুষের পানি ছাড়া বাঁচা অসম্ভব । প্রত্যেকটি মানুষের শরীরে প্রায় 70% অংশই পানি দিয়ে গঠিত।  যার শরীরের বিভিন্ন কাছে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে একজন মানুষের কমপক্ষে প্রতিদিন ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত যাতে শরীরের টক্সিন দূর হয় এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ঠিকভাবে কাজ করে। আমাদের হজম প্রক্রিয়ায় দ্রুত করার জন্য পানি খেতে হবে যখন আমরা পানি পান করি তখন আমাদের পাকস্থলীতে হজম প্রক্রিয়া খুব সহজে হয়।
শুধু পানি খেলে হবেনা পানি খাওয়ার মধ্যে কিছু নিয়ম কারণ মেনে চলতে হবে একবারে পানি পান না করে দিনের মধ্যে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে পানি পান করা উচিত। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ঘুমানোর আগে বেশি পরিমাণ পানি পান করা উচিত। সুতরাং সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন এটি আপনার শরীর ও মনের জন্য একটি প্রতীক ও সহজ উপায়। যা আপনার শরীরকে আরো মজবুত ও শক্তিশালী করতে সহায়তা করবে।

চা খান চিনি ও দুধ ছাড়া

বর্তমান বিশ্বে চা একটি জনপ্রিয় পানীয়। যা আমরা প্রত্যেকটি মানুষই সকালে হোক বা বিকালে যে কোন সময় পান করে থাকে। কিছু কিছু মানুষের চা পান করা দৈনন্দিন জীবনের রুটিন এর মধ্যে একটি। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মানুষ চাই বেশি পরিমাণ চিনি ও দুধ দিয়ে পান করে থাকে। যা শরীরেরপক্ষে বেশিরভাগ সময় ক্ষতিকারক দিক হিসেবে দাঁড়ায়। চিনি শরীলে অনেক বেশি পরিমাণ ক্যালোরি সরবরাহ করে এবং রক্তে শর্করা পরিমাণ অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়।
শরীরে শর্করার পরিমাণ বাড়ানোর ফলে দীর্ঘমেয়াদীর রোগ যেমন ডায়াবেটিস স্থূলতা এবং হৃদয়ে রোগের ঝুঁকি বাড়াতে সাহায্য করে।

অনেক সময় আবার দুধ শরীলে অনেক বেশি ফ্যাট জমাতে সাহায্য করে । যা শরীরে  কোলেস্টেরলের সমস্যা তৈরি করতে পারে। আমরা যদি চিনি ও দুধ ছাড়া চা পান করি তাহলে তা আমাদের শরীরে কোষের সুরক্ষা দেয় এবং রোগ প্রতিরোক্ষ ক্ষমতা বাড়ায়। আমরা যদি চাই দুধ ও চিনি ছাড়া পান করার অভ্যাস তৈরি করতে পারি, সেটি আমাদের শরীরের পক্ষে অনেক উপকারী হবে। প্রথম অবস্থায় এটি একটু স্বাদ  এ পরিবর্তন আনবে। কিন্তু কিছুদিন এইভাবে চা পান করার পর এটা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হবে যা আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ । দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে।

খাবারে তেল ও মসলার পরিমাণ কম খাওয়া

তেল ও মসলা জাতীয় খাবারের লিস্টে প্রধানত তরকারি, এছাড়াও যে কোনো রকমের ফাস্টফুড রয়েছে। প্রতিনিয়ত আমরা ভাত বা রুটির সঙ্গে যেকোন রকমের তরকারি খেয়ে থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি করে।, এটি হওয়ার প্রধান কারণ রান্নার সময় আমরা তরকারিতে বেশি পরিমাণ তেল ও মসলা দিয়ে থাকি। খাবারে বেশি পরিমাণ তেল হওয়ার কারণে খাবারে ক্যালরি পরিমাণ বেড়ে যায় । যা আমাদের শরীরে চর্বি জমায় এবং খুব তাড়াতাড়ি ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে, যা একজন স্বাভাবিক মানুষের জন্য ক্ষতিকর দিক।

অধিক তেলের তরকারি, আমাদের শরীরে উচ্চ রক্তচাপ হৃদয়ের রোগ ও ডায়াবেটিস এর মত ভয়াবহ রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। অনেক সময়ে আমরা স্বাদ এর জন্য অতিরিক্ত ঝাল লবণ বা গুড়া মশলা ব্যবহার করি যা আমাদের পাকস্থলীতে হজম ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। যার ফলে নানা রকম রোগের সৃষ্টি হতে পারে। এ সকল রোগ থেকে বাঁচার জন্য আমরা খাবারে প্রাকৃতিক মসলা যেমন পুদিনা পাতা ধনেপাতা রসুন দারুচিনি এলাচ বা লেবুর রস ব্যবহার করতে পারি যার ফলে খাবারের সুগন্ধি ওর সাথে অন্যান্য হয় এবং স্বাদ ও উপকারী  প্রভাব ফেলে।

প্রত্যেকদিন সিদ্ধ ডিম খাবেন

সকল প্রকার পুষ্টিকর খাদ্যের মধ্যে ডিম হচ্ছে একটি প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাদ্য। যা আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে। যা বিশ্বজুড়ে প্রত্যেকটি মানুষই খেয়ে থাকে যার প্রধান কারণ হচ্ছে পুষ্টি। ডিম শরীরে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন মিনারেল ভিটামিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এর যোগান দেয়  যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় আবার ডিম স্বাস্থ্যের উপর অনেক বড় প্রভাব ফেলে যেমনঃ অতিরিক্ত তেলে রান্না করার ডিম বা ভাজা ডিম খেলে শরীরে পুষ্টির পরিমাণ কম থাকে।
সিদ্ধ ডিমে কোনো রকম তেলের ব্যবহার করতে হয় না ।সে অনুযায়ী সিদ্ধ ডিম বেশি পরিমাণ পুষ্টি যোগান দেয়।
 
ডিম সিদ্ধ করার ফলে একটুকুও পুষ্টিকর গুণগুলো নষ্ট হয় না বরং এটি খুব সহজেই তৈরি করে খাওয়ার উপযোগী করা যায়। আবার অনেক সময় ডিম সিদ্ধ করার সময় মানুষ ডিমের লবণ দিয়ে থাকে, যার ফলে ডিমে পুষ্টিকর পদার্থ নষ্ট হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে, যার কারণে ডিম সিদ্ধ করার সময় বেশি পরিমাণ লবণ না দেওয়াই ভালো। শরীরে একক পরিমাণ পুষ্টি দেওয়ার ক্ষেত্রে সিদ্ধ ডিমের গুরুত্বপূর্ণ অতুলনীয়। শরীর সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে প্রত্যেকদিন সিদ্ধ ডিম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন যাতে আপনার শরীর সুস্থ থাকার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার শক্তি যোগান দিতে পারে।

টক জাতীয় ফল খাবেন

প্রত্যাহিক জীবনে আমরা সকলেই যে কোন রকমের ফল খেয়ে থাকে। আমাদের শরীর সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে সকলেরই টক জাতীয় ফল খাওয়া উচিত। জাতীয় ফলে শুধু স্বাদ নয় এটি অনেক রকম শারীরিক উপকারে আসে। টক জাতীয় ফল যেমনঃ লেবু কমলালেবু মালটা আমলকি কাগজে লেবু জামরুলা ইত্যাদি ফল প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন সি এর সমৃদ্ধ। ভিটামিন সি যা আমাদের খাদ্য পিরামিডের মধ্যে একটি অংশ। যা আমাদের ত্বককে তরুণ এবং উজ্জ্বল রাখে। ভিটামিন সি শরীরে আয়রন শাসনের সহায়তা করে, বিশেষ করে যাদের সব সময় সর্দি কাশি হয় তাদের জন্য ভিটামিন সি অনেক কার্যকরী।

টক ফল খাওয়ার আরো বড় উপকারিতা হচ্ছে ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য উন্নত হওয়া। কোলাজেন উৎপাদনের ভিটামিন সি এর তুলনা  নেই, যা চুলকে মজুত রাখার পাশাপাশি ত্বককে শুকনো বা টান রাখে। এমনকি শীতের সময় ঠোঁট সহ শরীরে যে কোন অংশ ফাটা থেকে ভিটামিন সি রক্ষা করে। তবে টক জাতীয় ফল খাওয়ার পরিমাণ সচেতনা রাখতে হবে, বেশি পরিমাণ টক জাতীয় খাদ্য খেলে আবার শরীরে নানারকম রোগের দেখাও দিতে পারে। আমাদের সকলেরই উচিত প্রত্যেক দিন খাদ্য তালিকায় কমলা লেবু আমলকি বা অন্য যেকোনো টক ফল যুক্ত করে রাখা যা আমাদের শরীরকে প্রাকৃতিকভাবে সুস্থ রাখবে

চর্বি ছাড়া মাংস খাবেন

প্রত্যেকটি মানুষেরই খাদ্য তালিকায় মাংস থাকে, যা আমাদের খাদ্য তালিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিনের অংশ হিসেবে গণনা করা হয়। একজন মানুষের  পরিপাটি ভাবে সুস্থ থাকার ক্ষেত্রে পুষ্টির পাশাপাশি প্রোটিনেরও প্রয়োজন অনেক পরিমাণ বেশি । যা আমাদের মাংস থেকে অধিকাংশ আসে মাংস তে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন ছাড়াও থাকে আয়রন জিংক এবং নানা গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর উপাদান যার শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান ।কিন্তু মাংসের সঙ্গে থাকা চর্বি বেশিরভাগ সময় স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর দিক হয়ে দাঁড়ায়।

আমরা যদি প্রতিনিয়ত চর্বিযুক্ত মাংস খায় বা চর্বির পরিমাণ যদি বেশি হয় তাহলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় যা দীর্ঘমেয়াদী হৃদয় হোক বা উচ্চ রক্তচাপকে  ঝুঁকিতে ফেলতে পারে যার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকারক একটি দিক। চর্বি ছাড়া মাংস খাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা হল একটি রক্তে চিনে নিয়ন্ত্রণ সহায়তা করে যার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। যার ফলে আমাদের সকলেরই উচিত চর্বি ছাড়া যে কোন প্রকার মাংস খাওয়া।
বেশিরভাগ ছোট মাছ খাবেন

আরো পড়ুন

বেশিরভাগ ছোট মাছ খাবেন

আমাদের প্রত্যেকেরই খাদ্য তালিকায় মাছ থাকে। কিন্তু আমরা বেশিরভাগ মানুষই ছোট মাছ খায় না, যার ফলে আমাদের শরীরে একটি বিশেষ ভিটামিনের অভাব দেখা দেয় ,যা আমাদের শরীরকে রোগ আক্রান্ত করে। ছোট মাছের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি কাটাসহকারে খাওয়া যায়। ছোট মাছের সব থেকে বেশি পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে, অনেক সময় আমাদের চোখে জ্যোতি বাড়ানোর ক্ষেত্রে ছোট মাছ অনেক উপকারে আসে।

গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত ছোট মাছ খান তাদের উচ্চ রক্তচাপ হৃদয়ের রোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি তুলনামূলক কম থাকে এছাড়া এ মাছগুলো তো তুলনামূলক কম দামে এবং সহজলভ্য হওয়ায় সবার নাগালের মধ্যে রয়েছে। দৈনিক ছোট মাছ খাওয়ার পরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে দৃষ্টি শক্তি উন্নত হয় ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ছোট মাসের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ তাই আমাদের সকলের উচিত প্রত্যেকদিনের  খাবার তালিকায় ছোট মাছ রাখা।

সিজন অনুযায়ী শাকসবজি খান

আমাদের খাবারের প্রত্যেকদিনের রুটিনের শাকসবজি হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ টি মিনারেল ফাইবার ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিজেন থাকে। যা শরীরকে রোগ মুক্ত রাখতে সাহায্য করে। প্রতেকটি সিজনে প্রত্যেকটি সিজন অনুযায়ী শাকসবজি খাওয়ায় এগুলোতে থাকে সর্বোচ্চ পরিমাণ পুষ্টি। সেজিনাল শাকসবজি সাধারণত টাটকা এবং সস্তা হয়ে থাকে বাজারে যেকোনো সময় যেকোন সিজনের সবজি পাওয়া যায়। সেজনের শাক সবজি সিজিনে নেওয়ার ফলে রাসায়নিক যুক্ত সবজি কম পাওয়া যায়।
শরীর ও স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে আপনার খাদ্য তালিকায় প্রত্যেকটি সিজনের প্রত্যেকটি শাকসবজি যুক্ত রাখুন। যাতে আপনি পাবেন সর্বোচ্চ পুষ্টি এবং সেরা স্বাদ কারণ সিজনের শাকসবজিতে রাসায়নিক পদার্থ কম মেশানো থাকে। সিজনের শাকসবজি খাওয়া শুধুমাত্র আমাদের শরীরের পক্ষে নয় এটি অর্থনৈতিক দিক থেকে অনেক সহায়তা করে। সুস্থ ও ঠিক জীবনের জন্য শাকসবজি খাওয়ার বিকল্প নেই।

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম

শরীর সুস্থ রাখার জন্য শুধু শারীরিক ফিটনেস ও খাদ্য কর বিষয়ের দিকে নজর রাখলে হবে না; শরীর ও স্বাস্থ্য ফিট রাখার মধ্যে প্রধান একটি দিক হচ্ছে ঘুম। শরীর ও মনের সঠিক স্বাস্থ্যের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম অত্যন্ত জরুরি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম আমাদের শরীরকে পুনরবীকরণ করতে সাহায্য করে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে দৈনিক ৭থেকে ৮ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানোর ফলে ঘুম থেকে উঠার পর ব্রেন ফ্রেশ থাকে। এমনকি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দশ মিনিট স্থির ভাবে বসলে ব্রেন স্থির থাকে এবং সারাদিনের সকল কাজ খুব সহজে ও ভালোভাবে করা যায়।

শুধু ঘুমালে হবে না ভালো ঘুমের জন্য কিছু সহজ অভ্যাস মেনে চলা দরকার। যেমনঃ ঘুমানোর আগে কোনরকম ইলেকট্রিক ডিভাইস আমার মোবাইল টিভি কম্পিউটার থেকে দূরে থাকা উচিত ঘুমানোর সময় রুম বা ঘরকে অন্ধকার এবং শান্ত রাখা উচিত তাতে ঘুমানোর সময় ব্রেনে প্রেসার কম পড়ে। তাই সকলের উচিত শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য সকল কাজের পাশাপাশি নিজের দৈন ঘুমের রুটিন কে সঠিকভাবে রাখা তাতে যেন সকলের পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম হয় এবং সুস্থ জীবন যাপন করতে পারে।

শেষ কথাঃ সুস্থ শরীর মানে রোগ  প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি

বর্তমানে বাস্তব জীবনের সুস্থ থাকা অনেক কঠিন। তার প্রধান কারণ নানা রকম রোগ জীবাণু। যা আমাদের শরীরকে দুর্বল করে তুলে এবং নানারকম অসুস্থতার মধ্যে ফেলে। যা থেকে মোকাবেলা করার একটি উপায় আমাদের সকলকে সুস্থ থাকার নিয়ম কারণগুলো মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে। আমাদের দৈনন্দ জীবনের চলার মাঝে যে সকল নিয়ম অনুযায়ী চলা যায় সেই সকল নিয়ম মেনে চলতে হবে যাতে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ থাকে । সুস্থ শরীর ভালো ভবিষ্যৎ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url