আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল


 আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল জেনে নিন৷ বর্তমান সময় ডিজিটাল যুগে শুধু মানসম্মত কনটেন্ট লিখলে ব্লক সফল হয় না। অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ব্লকে উপরের দিকে আনতে হলে দরকার শক্তিশালী ব্যাংক। সাধারণত ব্যাক লিংক অন্য কোন ওয়েবসাইট থেকে আপনার ব্লগে আসার লিঙ্ক যা সার্চ ইঞ্জিন কে জানাই যে আপনার কনটেন্ট মূল্যবান এবং বিশ্বাসযোগ্য৷ যত বেশি মানসম্মত ব্যাক লিংক পাবেন তত দ্রুত ব্লগারের রেংকিং এবং অর্গানিক ট্রাফিক ও ভিজিবিলিটি বাড়বে।

আপনার-ব্লগে-ব্যাকলিঙ্কগুলি-কীভাবে-পাবেন:-৩৫টি লিঙ্ক-তৈরির-কৌশল
আপনিও যদি জানতে চান আপনার ব্লগে ব্যাকলিংক কিভাবে পাবেন, তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই ব্লগে আমরা পুরোপুরি ভাবে জানানোর চেষ্টা করব, ব্লগে ব্যাক লিংক গুলো কিভাবে পাবেন ৩৫টি লিংক তৈরির কৌশল, বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব আজকের এই ব্লগ পোস্টে।

পেজ সূচিপত্র:আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল

মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি

  1. ইউনিক ও তথ্যবহুল কন্ঠের লেখা
  2. এভারগ্রিন ব্লক পোস্ট তৈরি
  3. হাউ টু গাইড ও টিউটোরিয়াল প্রকাশ
  4. লিস্টিকল ও রিসোর্স পোস্ট লেখা
1. সাধারণত ইউনিক ও তথ্যবহুল কণ্ঠের লেখা মানে হল এমন লেখা তৈরি করা যায় শুধুমাত্র নতুন তথ্য দেয় না বরং চাহিদা ও সমস্যা সমাধানের দিকে মনোযোগ রাখে। এখানে মূল বিষয় হচ্ছে লেখা যেন অন্য কথাও সহজে পাওয়া যায় না বরং পাঠকদের জন্য বাস্তব ভাবে উপকারী হয়। এখানে নির্ভরযোগ্য তথ্য গবেষণা বা ডাটা ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যাতে কনটেন্টের বিশ্বাসযোগ্যতা সকলের মাঝে থাকে। এর পাশাপাশি সহজ ভাষা পরিষ্কার কাঠামো এবং প্রাসঙ্গিক উদাহরণ ও ভিজুয়াল উপাদান যোগ করে পাঠক সহজে বিষয়টি বুঝতে পারে এবং বেশি সময় ধরে লেখার সঙ্গে যুক্ত থাকে এইসব উপাদান একত্রে
কনটেন্ট ইউনিক ও তথ্য বহন করে তোলে বা ওয়েবসাইট গুলো সহজেই এটি রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করার আগ্রহ প্রকাশ করে।

2.  এভারগ্রীন, ব্লক পোস্ট তৈরি করার মানে হচ্ছে এমন কন্টেন লেখা যায় সময়ের সঙ্গে পুরনো হয় না এবং দীর্ঘমেয়াদে পাঠকদের জন্য প্রাসঙ্গিক থাকে। যা পরবর্তীতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাঠকরা সেই কন্টেন পড়তে পারে। সাধারণত এই ধরনের পোস্ট মৌলিক তথ্য গাইড লাইন বা স্থায়ী বিষয়ে লেখা হয় যা বছরগুলোর পরও উপযোগী থাকে এভারগ্রীন কনটেন্ট নিয়মিত ট্রাফিক আনে এবং সার্চ ইঞ্জিনে স্থায়ী অবস্থান বজায় রাখে ফলে ওয়েবসাইট বা ব্লগের জন্য দীর্ঘমেয়াদী ব্যাকলিংক অর্জন সহজ হয়। এর পাশাপাশি পাঠ এ ধরনের পোস্ট কে বারবার রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করে যা আপনার ব্লগের অথরিটি এবং বিশ্বাসযোগ্যতা অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলে।


3.  ব্লকের মাঝখানে ব্যাকলিঙ্ক তৈরির জন্য হাউ টু গাইড বাট টিউটোরিয়াল একটি শক্তিশালী কৌশল হিসেবে ব্যবহার করা হয় বা গণ্য করা হয়। মূলত পাঠকরা সবসময় এমন কনটেন্ট খোঁজে যা তাদের কোন সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে। যখন আপনি আপনার ব্লগে স্পষ্ট ধাপে ধাপে এবং সহজবদ্ধ হাউ টু গাইড প্রকাশ করেন তখন অন্য ব্লগার ফোরাম মেম্বার বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী সেই লিংকে নিজের পোস্ট বা রিসোর্স পেজে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করতে উৎসাহিত হয়। এছাড়াও ভালো টিউটোরিয়াল ত শেয়ারযোগ্য হয় এবং প্রাসঙ্গিক নেটওয়ার্ক এ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ব্লকের অর্গানিক ট্রাফিক এবং সার্চ ইঞ্জিনিয়ারিং উভয় বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যার কারণে হাউ টু গাইড কনটেন্ট ছবি,  ভিডিও  ব্যবহার করলে পাঠকদের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ হয় এবং ব্যাকলিংক পাওয়া সম্ভব না প্রচুর হারে বৃদ্ধি পায়।আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল।

4. লিস্টকল, লিস্টিকলও রিসোর্স লেখার কারণ হলো বা মানে হচ্ছে এমন কনটেন্ট তৈরি করা যা পাঠকদের জন্য তথ্যসমৃদ্ধ সংক্ষিপ্ত ও সহজে গ্রহণযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়। মিষ্টি কয় সাধারণত একটি বিষয়কে ধাপে ধাপে বা পয়েন্ট আকারে উপস্থাপন করে যা পাঠককে দ্রুত প্রয়োজনীয় তথ্য দেয়া তে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে সাহায্য করে। রিসোর্স  পোস্টের বিভিন্ন টুল, লিংক বা রেফারেন্স এক জায়গায় খুব সুন্দর ভাবে সাজানো থাকে ফলে পাঠক সহজে উপকারিতা বা উপকৃত হয়ে থাকে। এই ধরনের পোস্ট শেয়ারযোগ্য ও বুকমার্কযোগ্য হওয়াই অন্য অন্য ব্লগ বা ব্লগের অথরিটি শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

গেস্ট পোস্টিং কৌশল

  1. জনপ্রিয় ব্লগে গেস্ট পোস্ট করা
  2. নিস-ভিত্তিক ওয়েবসাইটে কনটেন্ট শেয়ার করা
  3. কো-অথরশিপ কনটেন্ট তৈরি করা
  4. ব্লক নেটওয়ার্ক এ অংশগ্রহণ করা
1.  জনপ্রিয় ব্লগে গেস্ট পোস্ট করা মানে হচ্ছে অন্য প্রতিষ্ঠিত ও উচ্চ অথরিটি ও ওয়েবসাইটে আপনার ওয়েবসাইটে কন্টেন প্রকাশ করা। এটি শুধু আপনার লেখা নতুন দর্শকের কাছে পৌঁছে দেয় না এর পাশাপাশি আপনার ব্র্যান্ড ও প্রফেশনাল প্রোফাইলকে দৃঢ় করে এর মাধ্যমে আপনি সহজেই মানসম্মত ব্যাকলিংক পেতে পারেন। এর কারণ হচ্ছে জনপ্রিয় ব্লকগুলোতে প্রকাশিত লিংকগুলো সার্চ ইঞ্জিনের চোখে বেশি বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে কার্যকর  বা গ্রহণযোগ্য হয়। এ ছাড়া এটি পেশাদার নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ এবং একই শিল্পে অন্যান্য বিশেষ দের সঙ্গে সম্পর্ক করে তোলার সুযোগ খুব সুন্দর ও সহজ ভাবে সৃষ্টি করে দেয়।


2.  নিস ভিত্তিক ওয়েবসাইট কনটেন্ট শেয়ার করা মানে হলো আপনার বিষয় ভিত্তিক বিশেষায়িত্য ওয়েব সাইটের প্রাসঙ্গিক এবং মানসম্মত লেখা প্রকাশ করা। এটি আপনার কন্টেন সরাসরি সেই নির্দিষ্ট পাঠকদের কাছে বা সে নির্দিষ্ট শ্রেণীর দর্শক এর কাছে খুব সহজে পৌঁছায় যারা বিষয়টিতে আগ্রহী এবং কার্যকরী ভাববে তা ব্যবহার করতে পারে। ওয়েবসাইটের নি স শেয়ার করা লেখা সহজেই রেফারেন্স বা ফেকলিং হিসেবে ব্যবহৃত হয় কারণ পাঠক ও অন্যান্য ব্লগাররা নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে সেই সাইটকে মূল্যায়ন করবে। ফলস্বরূপ আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি পায় অথরিটি শক্তিশালী হয় এবং লক্ষ্য সংখ্যক পাঠক শ্রেণী সঙ্গে আপনার প্রফেশনাল উপস্থিতি দৃঢ় হয়।আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল



3. পথের শিপ কনটেন্ট তৈরি করা মানে হল একাধিক লেখক বা বিশেষত্ব মিলিত হয়ে একটি লেখা তৈরি করা এতে বিভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা দৃষ্টিভঙ্গি ও জ্ঞান একত্রিত হয় যা কনটেন্টকে আরো সমৃদ্ধ ও তথ্যবহুল করে তোলে। এবং এর পাশাপাশি প্রতিটি লেখকের নিজের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কনটেন্টটি সহজেই প্রচারিত হয় ফলে বৃহত্তর পাঠক শ্রেণীর কাছে পৌঁছানো খুব সহজে সম্ভাব্য হয়। কো-অথরশিপ কনটেন্ট ত বিশ্বাসযোগ্যতা ও অথরিটি বাড়াতে সাহায্য করে কারোর পাঠকরা জানে যে এতে একাধিক ব বিশেষজ্ঞের ইনপুট রয়েছে। এবং এটি অন্যান্য ব্লক বা ওয়েবসাইটে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

4. সাধারণত ব্লক নেটওয়ার্ক কে অংশগ্রহণ করায় মানেই হল বিভিন্ন ব্লগার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের কমিউনিটিতে সরাসরি ভাবে যুক্ত থাকা এবং সেখানে মানসম্মত লেখা শেয়ার করা। এটি শুধু নতুন আইডিয়া ও জ্ঞান অর্জনের সুযোগ দেয় না বরং আপনার কনটেন্ট কে নতুন পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেয় এবং অন্য ব্লগারদের সঙ্গে সম্পর্ক করে তোলায়। ব্লক নেটওয়ার্কের সংযুক্ত থাকার মাধ্যমে আপনার লেখা সহজে রেফারেন্স ও শেয়ার করা হয় যা ব্যাকলিংক বৃদ্ধি তে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়া ও নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত থাকা কারণে ব্লগারদের অভিজ্ঞতা ও অনুসরণ করে আপনার কনটেন্ট এর মান উন্নত করা সম্ভব হয়।
আপনার-ব্লগে-ব্যাকলিঙ্কগুলি-কীভাবে-পাবেন: ৩৫টি-লিঙ্ক-তৈরির-কৌশল

ব্লগ কমেন্টিং ও আউট রিচ

  1. প্রাসঙ্গিক ব্লগে মন্তব্য করা
  2. ডু-ফলো ও নো -ফলো লিংক সঠিকভাবে ব্যবহার করা
  3. ব্লগার আউট রিচ করা
  4. সম্পর্ক গড়ে লিংক পাওয়া
1.  প্রাসঙ্গিক, প্রাসঙ্গিক ব্লগে মন্তব্য করা মানে হলো অন্য ব্লগ বা ওয়েবসাইটে সে বিষয়ে বা সেই বিষয়ে ভিত্তিক লেখা নিয়ে যুক্তিসঙ্গ ও তথ্যবহুল প্রতিক্রিয়া দেয়া। এটি শুধুমাত্র আপনার উপস্থিতি প্রকাশ করে না বরং পাঠক ও ব্লগারদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্য তৈরি করে। মানসম্মত মন্তব্য প্রাসঙ্গিক লীগ বা রেফারেন্স যোগ করলে তা ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে সাহায্য করে এবং ব্যাকলিংক অর্জনে সুযোগ তৈরি করে। প্রতিনিয়ত প্রাসঙ্গিক ব্লগে একটিভ থাকা আপনার নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে হয়তা করে এবং আপনার প্রফেশনাল অথরিটি ও ভিজিবিলিটি অধিকাংশে বাড়ায়।

2. সাধারণত ডু ফলো ও নো ফলো লিং সঠিকভাবে ব্যবহার করা মানে হল ব্যাক লিংকের ধরন অনুযায়ী সেগুলোর বৈশিষ্ট্য বুঝে সঠিকভাবে সেটা করা। ডু ফলো লিং সার্চ ইঞ্জিন কে নির্দেশ দেয় যে এই লিঙ্ক এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটের অথরিটি স্থানান্তরিত বে ফলে ওয়েবসাইটের র‍্যাঙ্ক উন্নত হবে। নো ফলো লিংক সাধারণত ব্যবহার করা হয় স্পন্সরাড কন্সেন্ট কমেন্ট বা অজানা উচ্ছে লিংকে যাতে সার্চ ইঞ্জিন তা ট্যারেড ব্যাগলিং হিসেবে খুব সহজে গণ্য না করে। সঠিকভাবে উভয় ধরনের লিংক ব্যবহার করলে ওয়েবসাইটের প্রোফাইল প্রাকৃতিক ভারসাম্যপূর্ণ দেখায় যা এসইও জন্য উপকারী এবং ওয়েবসাইটের বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল।

3. ব্লগার আউট রিচ করা মানে হলো অন্য ব্লগ আরে বা কনটেন্ট ক্রিয়েট অর দের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করে আপনার কনটেন্ট বা আইডিয়া প্রচার করা এটি শুধুমাত্র আপনার লেখা নতুন দর্শকের কাছে পৌঁছে দেয় না বরং সম্পর্ক করে তোলার মাধ্যমে ভবিষ্যতে সহযোগিতা ও ব্যাকলিংক পাওয়ার সুযোগ তৈরি করে। সাধারণত এর মাধ্যমে আপনি আপনার নেটওয়ার্ক প্রসারিত করতে পারেন অন্যান্য ব্লগারদের অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে পারেন এবং আপনার কন্টেনকে বিশ্বাসযোগ্য ও প্রফেশনাল ভাবে প্রচার করতে সক্ষম হন নিয়মিত একটি সঠিকভাবে ব্লগার আউট রিচ করলে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক অথোরিটি এবং অনলাইন উপস্থিতি বৃদ্ধি পাবে যা একটি ওয়েবসাইটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

4. সারারাত বলা যায় সম্পর্ক করে লিঙ্ক পাওয়া মানে হল অন্যান্য ব্লগার কনটেন্ট ক্রিকেটার বা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী বিশ্বাস ভিত্তিক সম্পর্ক তৈরি করে ব্যাকলিঙ্ক অর্জন করা এটিকে বলে একবারে লিঙ্গের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর কারণ যখন অন্যান্যরা আপনাকে বিশ্বাস করে তখন তারা সৎ সিদ্ধান্তভাবে আপনার কন্টেন্ট রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করে। আপনি সম্পর্কের মাধ্যমে পাওয়ার লিংক সাধারণত মানসম্মত প্রাসঙ্গিক এবং দীর্ঘস্থায়ী হয় যা ওয়েবসাইটের অথরিটি ও এসইও শক্তিশালী করতে সহায়তা করে। এর সঙ্গে এই প্রক্রিয়া নতুন সুযোগ সহযোগিতা এবং নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের ক্ষেত্র ও খুলে দেয়।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

  1. ফেসবুক পোস্টে ব্লক লিংক শেয়ার করা
  2. টুইটার/এক্স -এ প্রচার করা
  3. ইউটিউব ডিসক্রিপশন এ ব্লক লিংক ব্যবহার করা
  4. ইনস্টাগ্রাম এ কনটেন্ট প্রচার
1. ফেসবুক পোস্টে ব্লক লিংক শেয়ার করা মানে হল আপনার লেখা বা ব্লক পোষ্ট সরাসরি দর্শকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রচেষ্টা। এটি কেবল ট্রাফিক বৃদ্ধি করে না বরং আপনার কনটেন্টকে শারযোগ্য এবং পাঠকদের জন্য সহজে এক্সেস যোগ্য করে তোলে ফেসবুকের শেয়ার করা লিঙ্গের মাধ্যমে পাঠকরা সরাসরি ব্লগে চলে আসে যা ওয়েবসাইটের ভিজিটরের সংখ্যা বাড়ে এবং সম্ভাব্য ব্যাকলিংক বা শেয়ার অর্জনের সুযোগ তৈরি করে। এর পাশাপাশি ও নিয়মিত সংক্রিয় ভাবে লিংক শেয়ার করলে আপনার অনলাইন উপস্থিতি দৃঢ় হবে এবং সোশ্যাল সিগন্যালের মাধ্যমে এসিওতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।


2. এক্স বা টুইটারে কনটেন্ট প্রচার করা মানে হলো সংক্ষিপ্ত আকর্ষণীয় বার্তা এবং ব্লক লিংক শেয়ার করে দ্রুত বড় ও লক্ষ্য যুক্ত দর্শকের কাছে পৌঁছানো সোশ্যাল মিডিয়া এ ধরনের প্রচার পাঠকদের সঙ্গে সরাসরি ইন্টার একশন বাড়াই ট্রাফিক নিয়ে আসে এবং কনটেন্ট এর ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে দেয় অধিকারের নিয়মিত এবং সঠিকভাবে প্রচার করলে আপনার ব্লকের ভিজিবিলিটি ব্র্যান্ড সচেতনা এবং সম্ভাব্য ব্যাকলিংক অর্জনে সুযোগ সবই বাড়বে।


3. বর্তমান যুগে ইউটিউব একটি বড় ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া। ইউটিউব ডেসক্রিপশনে ব্লগ লিংক ব্যবহার করা মানে হলো আপনার ভিডিওর নিচের অংশ ব্লক বা ওয়েব সাইটে লিংক যোগ করা। যাতে ভিজিটর দর্শক সরাসরি ভিডিও থেকে আপনার কনটেন্ট এ প্রবেশ করতে পারে না বরং দর্শকের জন্য সহজ এবং সরাসরি রিসোর্স প্রদানের সুযোগ তৈরি করে। শুধুমাত্র ভিডিওর সঙ্গে প্রাসঙ্গিক ব্লগ শেয়ার করলে বিজি টরা আরো বিস্তারিত তথ্য পেতে পারে যা তাদের অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করবে এবং আপনার ব্লগের বিশ্বাসযোগ্য ও অথরিটি বৃদ্ধি করে নিয়মিত এই পদ্ধতি ব্যবহার করলে ভিডিও এবং উভয়ের ভেজিবিলিটি বেড়ে যায় এবং সম্ভাব্য ব্যাকলিংক অর্জনের সুযোগ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক হারে বেশি থাকে।আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল।


4. ইনস্টাগ্রাম ও পিন্টারেস্ট কন্টেন্ট প্রচার করার মানে হল ভিজুয়াল আকর্ষণীয় পোষ্টের মাধ্যমে আপনার ব্লক বা ওয়েবসাইটের কনটেন্টকে সোশ্যাল মিডিয়ার বৃহৎ দর্শকের কাছে পৌঁছে দেওয়া এ প্লাটফর্ম গুলো শেয়ার করা কনটেন্ট সহজেপিন বাস সেভ করা যায় যা দর্শকের সরাসরি ব্লগে নিয়ে আসে এবং ট্রাফিক বাড়ায় নিয়মিত এবং সৃজনশীল প্রচারের মাধ্যমে কন্টেন ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় আপনার  ব্র্যান্ড সচেতনতা বৃদ্ধি পায় এবং সম্ভাব্য ব্যাঙ্ক রেফারেন্স সুযোগ তৈরি হয়। যা আপনার ওয়েবসাইটে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ইনফোগ্রাফিক ও ভিজুয়াল কন্টেন

  1. আকর্ষণীয় ইনফোগ্রাফিক তৈরি করা
  2. শেয়ার-যোগ্য চার্ট ও ভিজুয়াল বানানো
  3. ইনফোগ্রাফি ডিরেক্টরীতে সাবমিশন
  4. এম্বেড কোড ব্যবহার করে শেয়ারযোগ্য করা
1. সাধারণত আকর্ষণীয় ইনফোগ্রাফিক তৈরি করা মানে হলো তথ্য কে ভিজুয়াল ও সহজবোধ্য উপস্থাপন করা যাতে পাঠক বিষয়টি দ্রুত ও ইস্পষ্টভাবে বুঝতে পারে সৃজনশীল এবং তথ্য সমৃদ্ধ ইনোগ্রাফি কেবল পাঠককে আকর্ষণ করে না বরং সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য ব্লগে শেয়ার যোগ্য হয়ে ওঠে এবং খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এর ফলে আপনার কনটেন্ট সহজেই রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহৃত হয় যা ওয়েবসাইট এবং অথরিটি বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি নিয়ম হত আপনার ব্লগার এ মানসম্মত ইনোগ্রাফি তৈরি করলে কন্টেন্টের উপস্থিতি দীর্ঘ মেয়াদে থাকে এবং ব্র্যান্ড সচেতনা বৃদ্ধি পায়। যা ওয়েবসাইটের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।


2. সাধারণত শেয়ার যোগ্য চ্যাট ও ভিজুয়াল বানানো মানে হলো তথ্য পার ডেটা কে সহজ বোধ্য এবং চোখে পড়ে এমন ভাবে উপস্থাপন করা যাতে দর্শক ও পাঠক তার দ্রুত বোঝে এবং শেয়ার করতে আগ্রহী হয় এ ধরনের ভিজুয়াল কনটেন্ট কেবল তথ্য সংক্ষেপে দেয় না বরং সোশ্যাল মিডিয়ার ব্লগ বা ওয়েব সাইটে শেয়ারযোগ্য হয়ে ওঠে ট্রাফিক পরিসর বৃদ্ধি এবং ব্যাকলিংক অর্জনে সাহায্য করে নিয়মিত আকর্ষণীয় চাট ও ভিজুয়াল তৈরি করলে কন্টেন্টের ভেজিটেবিজিবিলিটি ও পাঠকের ওয়েবসাইটে অথরিটি দীর্ঘমেয়াদী শক্তিশালী হয় এবং এর ফলে পাঠক বারবার ওয়েবসাইট ভিজিট করতে আসে।

3. সাধারণত ইন ফটোগ্রাফি ডিরেক্টরিতে সাবমিশন মানে হল আপনার তৈরি ইনফোগ্রাফিক বিভিন্ন নির্দিষ্ট ডিরেক্টিওরি ওয়েবসাইটে জমা দেওয়া যাতে সেগুলো বৃহত্তর পাঠকদের কাছে পৌঁছে যায় খুব সহজে। এ সকল ডিরেক্টর এগুলোতে শেয়ার করলে কন্টেনগুলো সহজেই বেশি ভিজেবিলিটি পায় এবং অন্য ওয়েবসাইট বা ব্লক থেকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় ফলে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে মানসম্মত ব্যাকলিংক অর্জন সম্ভব হয় যা এসইও শক্তিশালী করে এবং ট্রাফিক প্রসারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে সহায়তা করে।

4. মূলত এম্বেড কোড ব্যবহারের মাধ্যমে শেয়ারযোগ্য করা মানে হলো আপনার কন্টেন্ট যেমন ইনপোগ্রাফিক বা ভিডিও এমনভাবে প্রকাশ করা যাতে অন্যরা সহজে সেটি তাদের ওয়েবসাইটে বা ব্লগে যুক্ত করতে পারে। আম্বেট কোড যুক্ত করলে কনটেন্ট শেয়ার করার প্রক্রিয়া সহজ হয় এবং প্রতিবার কনটেন্ট ব্যবহার করার সময় আপনার মূল ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত থাকে খুব সহজে এতে শারীরিকভাবে ব্যাক লিংক তৈরি হয় ট্রাফিক বৃদ্ধি পায় এবং কনটেন্টের ভিজিবিলিটি বহু গুণের বৃদ্ধি পায় এইভাবে এম্বেড কোড ব্যবহার করা আপনার কন্ঠের দীর্ঘমেয়াদি শেয়ারযোগ্য ও কার্যকর করে তোলে যা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

ফোরাম ও কমিউনিটি মার্কেটিং

  1. Quora-তে উত্তর দিয়ে লিংক শেয়ার
  2. Reddit-এ প্রাসঙ্গিক আলোচনা
  3. Stackexchangeকমিউনিটিতে অবদান রাখা
  4. নিস-ভিত্তিক ফোরামে অংশগ্রহণ
1. মূলতQuora -তে উত্তর দিয়ে লিংক শেয়ার করা মানে হলো ব্যবহারকারীদের করা প্রশ্নের বিস্তারিত ও তথ্যসমৃদ্ধ উত্তর দেওয়া এবং সেখানে আপনার ব্লক বা ওয়েবসাইটের প্রাসঙ্গিক লিংক যুক্ত করা এটি পাঠকদের জন্য মূল্যবান তথ্য সরবরাহ করে আবার একই সঙ্গে আপনার কনটেন্ট সরাসরি ভিজিটর আনতে সাহায্য করে নিয়মিত মানসম্মত উত্তর লিখে শেয়ার করলে আপনার অথরিটি ও বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পায় এবং ওয়েব সাইটে অগ্রানিক অর্জনের সুবিধা তৈরি করে এবং আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত ভিজিটর বৃদ্ধি পায় যা ওয়েবসাইটের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

2. সাধারণত Reddit ট এ প্রাসঙ্গিক আলোচনা মানে হলো নির্দিষ্ট সাবরে দিতে অংশ নিয়ে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা প্রশ্ন মন্তব্য করা এবং প্রয়োজনে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ারযোগ্য করা। এটি শুধুমাত্র আপনার নতুন ভিজিটরের কাছে কনটেন্ট পৌঁছে দেয় না বরং কমিউনিটির কাছে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা ও অথরিটি গড়ে তোলে সঠিকভাবে ও প্রাসঙ্গিকভাবে যুক্ত হলেReddit থেকে মানসম্মত কনটেন্ট শেয়ার বা রেফারেন্সের মাধ্যমে ব্যাংক লিঙ্ক অর্জনের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যা ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণভাবে প্রভাব ফেলে।

3. মূলত Stackexchange কমিউনিটিতে অবদান রাখা মানেই হলো ব্যবহারকারীদের করা প্রশ্নের নির্ভুল তথ্যসমৃদ্ধ এবং কার্যকর উত্তর প্রদান করা। এ কমিউনিটি মূল জ্ঞানভিত্তিক তাই এখানে মানসম্মত উত্তর দিলে সহজে বিশ্বাসযোগ্যতা অথরিটি অর্জন করা যায় এবং শেয়ারযোগ্য কন্টেন্ট পাওয়া যায়। এবং এর পাশাপাশি প্রয়োজনে প্রাসঙ্গিক ব্লগ ও ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করলে বা ব্যবহারকারীদের জন্য অতিরিক্ত রিসোর্স হিসেবে কাজ করে। নিয়মিত অবদান রাখার মাধ্যমে কেবল ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি হয় না বরং দীর্ঘমেয়াদী, ব্যাক লিংক অর্জনের সুযোগ তৈরি করে তোলে।

4. সাধারণত নিজভিত্তিক ফোরামে অংশগ্রহণ মানেই হলো নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর তৈরি অনলাইনে কমিউনিটিতে যুক্ত হয়ে গেল অভিজ্ঞতার শেয়ার করা যেখানে সক্রিয়ভাবে আলোচনার অংশ নিয়ে মূল্যবান তথ্য প্রদান করা অন্য সদস্যরা আপনাকে বিশ্বাসযোগ্য উৎস হিসেবে গণ্য করে তোলে। যা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি ভালো দিক। যদি নিয়মিত ফোরামে সংক্রীয় থাকা যায় তাহলে আপনার উপস্থিতি ও প্রফেশনাল অথরিটি উভয় বৃদ্ধি পাবে।

রিসোর্স লিস্ট ও ডিরেক্টরি সাবমিশন

  1. রিসোর্স পেজে ব্লগ যুক্ত করা
  2. ওয়েব ডিরেক্টরীতে সাবমিশন
  3. লোকাল বিজনেস ডিরেক্টরিতে লিস্টিং
  4. এডুকেশনাল সাইট থেকে লিংক পাওয়া
1. মূলত রিসোর্স পেজে ব্লক যুক্ত করা মানে হলো নির্দিষ্ট কোন বিষয় ভিত্তিক ওয়েবসাইটে বা পেজ এ আপনার ব্লগে একটি সহায়ক রিসোর্ট হিসেবে তালিকাভুক্ত করা। এ ধরনের ওয়েবসাইট সাধারণত পাঠকদের জন্য দরকারের লিঙ্ক ও তথ্য একত্রিত করে রাখে ফলে সেখানে যুক্ত হলে আপনার কনটেন্ট সহজে বৃহত্তর দর্শকদের কাছে পৌঁছে যাবে না এখানে শুধু মানসম্মত ব্যাকলিংক নয় বরং ওয়েবসাইটে অর্গানিক বৃদ্ধি পায় নিয়মিত করলে আপনার ব্লগের অথরিটি ও বিশ্বাসযোগ্যতা দীর্ঘমেয়াদি শক্তিশালী হয়।

2. সাধারণত ওয়েব ডিরেক্টরীতে সাবমিশন হচ্ছে ভিন্ন অনলাইন ডিরেক্টরীতে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লক লিস্ট করা যাতে এটি সহজে খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়। এ প্রক্রিয়ায় আপনার সাইট বা ওয়েবসাইট নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি অধীনে যুক্ত হয় ফলে লক্ষ্য যুক্ত দর্শক সহজে কন্টেন প্রবেশ করতে পারে ওয়েব ডিরেক্টরিতে সাবমিশন শুধু ট্রাফিক বাড়ারই না বরং মানসম্মত অর্জনে সুযোগ তৈরি করে নিয়মিত নির্ভরযোগ্য ডিরেক্টরীতে নিয়মিত সঠিক নিয়মে ওয়েবসাইডে কন্টেন সাবমিট করলে ওয়েবসাইটে ভেজেবিলিটি অথরিটি এবং বিশ্বাসযোগ্যতা অত্যাধিক ভাই এবং দীর্ঘমেয়াদি যোগ্যতা বিশ্বাস বৃদ্ধি পায়।


3. লোকাল বিজনেস ডিরেক্টরিতে লিস্টিং বলতে বোঝানো হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্যবসাকে নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকায় ডিরেক্টরীতে যুক্ত করা যাতে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সহজে তা খুঁজে পাই। এর ফলে ব্যবসায়ের নাম ঠিকানা যোগাযোগ তথ্য ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত হয় স্থানীয় দর্শকদের আকর্ষণ করে এবং ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনে এ ধরনের লিস্টিং শুধু লোকাল এসইও উন্নত করে না বরং গুগল সার্চ ইঞ্জিনে আপনাকে উপস্থিতি বাড়িয়ে দিবে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে ফলে সম্ভাব্য গ্রাহক বৃদ্ধি পায় ওয়েবসাইটে ভিজিটার বৃদ্ধি পায় এবং ওয়েবসাইটের ভিসার যোগ্যতা বৃদ্ধি পায় এর পাশাপাশি অথরিটি শক্তিশালী হয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


4. সাধারণত এডুকেশনাল সাইট থেকে লিংক পাওয়া মানে হলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা তাদের সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে আপনার কনটেন্টকে রেফারেন্স হিসেবে যুক্ত করা। ডোমেনের সাইডগুলো সার্চ ইঞ্জিনের কাছে অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য ও অথরিটিভ হিসেবে গণনা হয় ফলে সেখান থেকে পাওয়া ব্যাকলিংক বড় প্রভাব ফেলে এ ধরনের লিংক অর্জনের জন্য মূলত মানসম্মত গবেষণা ভিত্তিক কন্টেন শিক্ষামূলক গাইড তৈরি করতে হয় । এডু সাইড থেকে লিংক পেলে আপনার ওয়েবসাইটে অথরিটি বাড়বে।  ফলে আপনার ওয়েবসাইটে দীর্ঘমেয়াদে সার্চ র‍্যাঙ্ক উন্নত হয়।

ব্রোকেন লিংক বিল্ডিং

  1. ব্রোকেন লিঙ্ক খুঁজে বের করা
  2. ওয়েবমাস্টার কে রিপ্লেসমেন্ট সাজেস্ট করা
  3. নিজের কনটেন্টলি অফার করা
1. মূলত ব্রকেন লিংক খুঁজে বের করা মানে হচ্ছে অন্য সাইট থাকা ভাঙা বা অকার্যকর লিংকগুলো খুঁজে বের করা চিহ্নিত করা  করা। যেটি আর কাজ করছে না বা কোন পেজে পৌঁছাচ্ছে না এই ধরনের লিংক। এই প্রক্রিয়ায় আপনি সেই ওয়েবসাইটের মালিক কে যোগাযোগ করতে পারেন এবং প্রাসঙ্গিকভাবে নিজের কনটেন্টের লিঙ্ক প্রস্তাব করতে পারেন এর মাধ্যমে না শুধুমাত্র অন্য ওয়েবসাইটের সমস্যা সমাধান হবে বরং আপনার ব্লক বা ওয়েবসাইটের জন্য মানসম্মত ব্যাকলিংক অর্জনের সুযোগ তৈরি হয় নিয়মিত ব্রকেন লিংক খুঁজে এবং প্রাসঙ্গিকভাবে ভাবে লিংক প্রস্তাব করলে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক অথরিটি তে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

2. সাধারণত ওয়েব মাস্টারকে রিপ্লেসমেন্ট সাজেস্ট করা মানে হলো অন্য ওয়েবসাইটে থাকা ভাঙ্গা বা অকার্য লীগের পরিবর্তে আপনার প্রাসঙ্গিক কনটেন্ট এর লিংক প্রস্তাব হিসেবে দেওয়া। এই পদ্ধতিতে ওয়েব মাস্টার তাদের সাইটের ব্রকেন লিংক ঠিক করতে পারে আর আপনি এই সময়ে সম্মত মানসম্মত ব্যাকলিংক অর্জন করেন সঠিকভাবে এবং প্রাসঙ্গিকভাবে রিপ্লেসমেন্ট সাজেস্ট করলে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক দিয়ে পাই আপনারা কনটেন্টের ভিজিবিলিটি বেড়ে যায় এবং ই সি ও তে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে নিয়মিত এই কৌশল ব্যবহার করলে দীর্ঘমেয়াদে ওয়েবসাইটের অথরিটি ও বিশ্বাসযোগ্যতা  যোগ্যতা মজবুত হয়।

3. মূলত নিজের কনটেন্ট লিংক অফার করা মানে হলো প্রাসঙ্গিক ব্লগ ফোরাম বা ওয়েবসাইটে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনার লিংক সরবরাহ করা। যা পাঠককে বা পাঠকদের জন্য অতিরিক্ত রিসোর্স হিসেবে কাজ করে এবং ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনে প্রাসঙ্গিক ও মানবসম্মত কনটেন্টের লিংক অফার করলে অন্য ব্লগার বা ওয়েব মাস্টাররা সহযোগিতা রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করতে পারে যা ব্যাকলিংক অর্জন এবং এসিও উন্নত করতে সহায়তা করে। আপনারা যদি নিয়মিত ও সঠিকভাবে লিংক অফার করতে পারেন তা আপনাদের কনটেন্টের ভিজিবিলিটি অথরিটি এবং অনলাইন উপস্থিতি দীর্ঘমেয়াদে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে বৃদ্ধি পাবে।

কলাবোরেশন ও নেটওয়ার্কিং

  1. ইন্টারভিউ ও এক্সপার্ট রাউন্ড আপ করা
  2. পডকাস্ট বা ভিডিও কলাবেরেশন
1. এক্সপার্ট ও ইন্টারভিউ রাউন্ড অফ করা মানেই হচ্ছে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ বা প্রফেশনাল এর সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করে তাদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ আপনার কন্ঠের অন্তর্ভুক্ত করা। এতে লেখা তথ্য সমৃদ্ধ ও বিশ্বাসযোগ্য হয় কারণ এতে একাধিক বিশেষজ্ঞের জ্ঞান মত ও পরামর্শ থাকে এছাড়া অংশগ্রহণকারী বিশেষজ্ঞরা সাধারণত তাদের নেটওয়ার্কের কন্টেন্টটি শেয়ার করেন যা স্বাভাবিকভাবে ব্যাকলিংকগ্রাফি এবং বিজিবিলিটি বাড়ায় নিয়মিত ইন্টারভিউ এক্সপার্ট রাউন্ড অফ করলে আপনার ব্লকের অথরিটি বৃদ্ধি পায়। যা পাঠকদের জন্য মানসম্মত ও আকর্ষণীয় কন্টেন্ট সরবরাহ করা সম্ভব হয়।আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল

2. সাধারণত ফটকাস্ট বা ভিডিও কলাবেরেসন মানে হল অন্য ক্রিয়েটারদের ব্লগার বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে মিলে অডিও বা ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করা এতে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি ও জ্ঞান একত্রিত হয় যা আরও তথ্যবহুল ও আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলে অংশগ্রহণকারী পক্ষগুলি সাধারণত তাদের নিজের নেটওয়ার্কের কন্টেন প্রচার করে থাকে যার ফলে আপনারা ব্লগ বা ওয়েবসাইটে ট্রাফিক ও ব্যাক লিঙ্ক অর্জনের সুযোগ তৈরি হয়ে যায়। যদি নিয়মিত ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট তৈরি করলে আপনার অনলাইন উপস্থিতি বৃদ্ধি পায় ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়ে এবং প্রফেশনাল অথরিটি শক্তিশালী হয়।

অ্যাডভান্সড ব্যাকলিঙ্ক কৌশল

  1. কনটেন্ট সিন্ডিকেশন
  2. প্রেস রিলিজ ও মিডিয়া কভারেজ
1. সাধারণত কনটেন্ট সিন্ডিকেসন মানে বোঝানো হচ্ছে আপনার লেখা বা কনটেন্ট অন্য ওয়েবসাইট ব্লক বা মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে অনুমোদিতভাবে পূর্ণ প্রকাশ করা। এটি কেবল কন্টেন্টের ভেজিবিলিটি বৃদ্ধি করে না বরং নতুন দর্শক ও সম্ভাব্য ট্রাফিক আনার সুযোগ তৈরি করে সিন্ডিকেশনের মাধ্যমে কনটেন্ট সহজে বিভিন্ন প্লাটফর্মে পৌঁছে যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে উন্নত করে সাহায্য করে নিয়মিত এবং সঠিকভাবে কন্টেন্ট সিন করলে আপনার ওয়েবসাইটে অথরিটি ব্র্যান্ড সচেতনতা এবং অনলাইন উপস্থিতি দীর্ঘ মায়ের শক্তিশালী হয়।


2. মূলত প্রেস রিলিজ ও মিডিয়া কনভারেস হচ্ছে আপনার ব্যবসা ব্লগ বা প্রোডাক্ট সম্পর্কিত খবর ও তথ্য সাংবাদিক বা মিডিয়া আউটলেট এর মাধ্যমে প্রকাশ করা নতুন ভিজিটর দর্শক পাঠক আনার জন্য কার্যকর নয় বরং ব্র্যান্ডের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি করে। মিডিয়ার প্রকাশিত কনটেন্ট প্রায় উচ্চ অথরিটি ওয়েবসাইটের লিংক সহ শেয়ার হয় যা ব্যাক লিঙ্ক অর্জন এবং এসইওতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নিয়মিত প্রেস রিলিজ ও মিডিয়া ওভারেজের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের ভিডিও লেডি অনলাইন উপস্থিতি এবং ট্রাফিক দীর্ঘমেয়াদী বৃদ্ধি পায়। যা আপনার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা, অবদান রাখে।আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল।

শেষ কথা:আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্কগুলি কীভাবে পাবেন: ৩৫টি লিঙ্ক তৈরির কৌশল

আপনার ওয়েবসাইটের বা আপনার ব্লকে সার্চ ইঞ্জিনে উপরের দিকে তুলে ধরার জন্য ব্যাকলিং শুধু একটি লিঙ্ক নয় এটি আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা প্রভাব এবং অনলাইন অবস্থিতি শক্তিশালী প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়। আজ আমরা যে ৩৫টি কৌশল আলোচনা করেছি সেগুলো নতুন  ব্লগার থেকে শুরু করে অভিজ্ঞ ব্লগার পর্যন্ত সবাই সহজেই প্রয়োগ করে করতে পারে কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো এ কৌশল গুলো শুধুমাত্র তৈরির জন্য নয় এগুলো আপনাকে মানসম্মত কন্ঠে তৈরী প্রাসঙ্গিক নেটওয়ার্ক গঠন এবং আপনার পাঠকদের সাথে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক গড়ে তোলার সাহায্য করবে।
আপনার-ব্লগে-ব্যাকলিঙ্কগুলি-কীভাবে-পাবেন: ৩৫টি-লিঙ্ক-তৈরির-কৌশল

সাফল্য শুধু এক রাতের কাজ নয় কিন্তু সঠিক কৌশল এবং ধৈর্য মিলিয়ে আপনার ব্লগে একটি শক্তিশালী এবং বিশ্বাসযোগ্য অনলাইন প্লাটফর্ম পরিণত করতে পারে। তাই আজই শুরু করুন প্রতিটি কৌশল প্রয়োগ করুন এবং দেখুন কিভাবে আপনার ব্লক ধীরে ধীরে ট্রাফিক অগ্রানিক র্যাংকিং এবং মানসম্মত ব্যাক লিঙ্ক এর মাধ্যমে অন্যান্য উচ্চতায় পৌঁছাচ্ছে। সরুন রাখুন প্রতিটি লিংক আপনার কনটেন্টের গল্প বলছে এবং প্রতিটি গল্পই পাঠকের সঙ্গে আপনার সম্পর্ককে আরো দীর্ঘ করছে। আজ আপনার ব্লকে পরবর্তী স্তরে নেওয়ার যাত্রা শুরু করুন কারণ সঠিক কৌশল এবং স্থির প্রচেষ্টার সঙ্গে সীমাহীন সম্ভাবনা আপনারই।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url