সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো


 স্বাস্থ্যের জন্য কোন আটা ভালো। আমরা সকলেই জানি যে লাল হোক কিংবা সাদা যেকোনো আটা হোক না কেন  দুটোই গম পিষে তৈরি করা হয়৷ খোসা সমেত পিছিয়ে যেটা তৈরি হয় তাকে আমরা লাল আটা বলে থাকি, অন্যদিকে খোসা ছাড়ানো রিফাইন করে প্রস্তুত আটা হচ্ছে সাদাটা লাল আটার রুটির চেয়ে আমরা ইদানিং রিফাইন করা সাদা-আটার রুটি খেতে বেশি পছন্দ করে  আসছি৷

সাদা-নাকি-লাল-আটা-খাওয়া-স্বাস্থ্যের-জন্য-ভালো
আজকে আমরা বিস্তারিত জানতে চলেছি যে,সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো৷ আশা করছি আপনারা পুরো পোস্টে পড়বেন এবং উপকৃত হবেন৷ অধিকাংশ সময়ই আপনারা পুরো  পোস্টটি না পড়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে যা থেকে আমরা অনেক সময় ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারি৷ কারণ আমরা পুরো পোস্টটি ভালো করে পড়েনি এবং সে বিষয়ে পুরো ধারণা নেই নি যার জন্য, ঠান্ডা মাথায় পুরো পোস্টটি পড়ে তারপরে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে ৷তাহলে চলুন আজকের মূল বিষয় শুরু করা যাক৷

পেজ সূচিপত্র:সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো

সাদা ও লাল আটার পুষ্টিগত মূল পার্থক্য

আমরা সকলেই জানি যে আটা একটি পুষ্টিগুণে  ভরা খাবার৷ যেখানে লাল আটার সাধারণত পুষ্টিকর খাবারের পাঁচ ধরনের উপাদান থাকে ৷ শক্তি উৎপাদক শর্করা প্রোটিন প্রয়োজনীয় ফ্যাট ভিটামিন এবং মিনারেল যেকোনো ধরনের শস্য দানা তেই এই উপাদানগুলো থাকে যেগুলো আমাদের দেহে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে অর্থাৎ শক্তি যুগে থাকে এবং কাজ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়৷

৩৮ গ্রাম সাদা আটার পুষ্টিগুণ
  • ক্যালোরি: ৮৭ কিলো ক্যালরি
  • ফ্যাট: ৭ গ্রাম।
  • কার্বোহাইড্রেট: ৬.০ গ্রাম
  • খাদ্য আশ: ১.৫ গ্রাম
  • প্রোটিন: ৩.৪ গ্রাম
৩৮ গ্রাম লাল আটার পুষ্টিগুণ
  • ক্যালোরি: ২৮ কিলোক্যালরি
  • ফ্যাট:  ২.৫ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট: ৯.১ গ্রাম।
  • খাদ্য আশ: ২.৮ গ্রাম
  • প্রোটিন: ৫.৫ গ্রাম
আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে, সাদা ও লাল আটার পুষ্টিগত মূল পার্থক্য৷ সুতরাং বলা যায় যে সাদা আটার রুটি থেকে পুষ্টিগুণ লাল আটার রুটির মধ্যে অনেক বেশি৷ অতএব আপনি যদি প্রতিনিয়ত আপনার খাবার রুটিনে লাল আটার রুটি রাখতে পারেন তাহলে আপনি সাদাটা রুটির চেয়ে প্রয়োজনীয় পুষ্টি বেশি পাবেন৷ এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পোস্টটি পড়তে থাকুন৷সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো

সাদা আটায় ফাইবার কম থাকার কারণ

সাদা আটায় ফাইবার কম থাকার মূল কারণ হচ্ছে সাদা আটা যে সময় তৈরি করা হয় তখন গমের বাইরের স্তর অর্থাৎ গমের যে খোসা সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে দেওয়া হয়৷ যা ফাইবারের প্রধান উৎস কিন্তু সেটি বাদ পড়ে যায়৷ সেটি হচ্ছে মূল কারণ সাদা আটায় ফাইবার কম থাকার৷ কম থাকার কারণে এটি শরীরের দ্রুত শোষিত হয়ে যায় এবং রক্তের শর্করা খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি করে৷স্বাস্থ্যের জন্য কোন আটা ভালো
মূলত সাদা আটাই পুষ্টিহীনতার কারণে অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদে হজম সমস্যা কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ওজন বৃদ্ধি জাতীয় রোগ ও ঝুঁকি মারতে পারে৷ এর পাশাপাশি আবার সাদাটাইফাইবার কম থাকার কারণে এটি অনেক সময় পেট ভর্তি রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে সহযোগিতা করে থাকে ফলে অল্প সময়ে আবার খাওয়ার জন্য ক্ষুধা পায় না ৷

লাল আটাই থাকা ফাইবারের স্বাস্থ্য উপকারিতা

ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি যে সাদাটাই ফাইবার কম থাকে কেন এবং এর কি কি ভালো দিক ও খারাপ দিক রয়েছে৷ আমরা জানতে চলেছি লাল আটাই থাকা ফাইভারের স্বাস্থ্য উপকারিতা কেমন তাহলে চলুন জানা যাক মূলত সাদা ও লালাটা দুটোই গম থেকে তৈরি৷ কিন্তু গম যখন খোঁচা সহকারে পেশা হয় তখন সেটি লাল আটা হয় আর যখন খোসা পুরো ভাবে ছাড়িয়ে আটা তৈরি করা হয় তখন সেটি হয় সাদাটা এ কারণে সাদা আটাতে ফাইবার কম থাকে৷

লালাটা সম্পূর্ণ গমের খোসাসহ তৈরি করা হয়৷ আর ফাইবারের মূল ও পুষ্টির মূল উৎস হচ্ছে গমের খোসা যেখানে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজম শক্তিকে আরো বেশি উন্নত করতে সহযোগিতা করে৷ ফাইবার হার্টের সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো লোককে প্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে ভূমিকা পালন করে৷

ফাইবার রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে৷ খাদ্য ধীরে ধীরে হজম হওয়ার কারণে শরীরে প্রতিটি স্তরে স্ত্রীর শক্তি সরবরাহ হয়৷ এবং ডাইবেটিস এ রোগীদের  জন্য বেশি উপযোগী হচ্ছে লাল আটা কারণ এখানেই রয়েছে ফাইবারের বেশি অংশ৷ আপনি যদি একজন ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য উত্তম হবে লাল আটা খাওয়া৷

রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে কোন আটা উপযোগী

ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি যে সাদা আটাই ফাইবারের পরিমাণ অনেক কম থাকে যার কারণে এটি অনেক তাড়াতাড়ি হজম হয়ে থাকে৷ সাদা আটা দ্রুত হজম হয় এবং রক্তের শর্করা অনেক তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি করে৷ এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি থাকার কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি ঝুঁকিপূর্ণ দিক  হয়ে থাকে৷ সুতরাং আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন তাহলে সাদাটা থেকে বিরত থাকুন৷
লাল আটাতে ফাইবারে পরিমাণ অনেক বেশি ফাইবার শর্করা ধীরে বাড়ায় ফলে এটি রক্তে শর্করা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে লাল আটা ধীরে শক্তি সাড়ে এবং ইনসুলিন প্রতিক্রিয়া সুষম রাখে যারা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাদের জন্য অতি উত্তম ও নিরাপদ হচ্ছে লাল আটা৷সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
সাদা-নাকি-লাল-আটা-খাওয়া-স্বাস্থ্যের-জন্য-ভালো

ওজন কমাতে কোন আটা বেশি কার্যকর

আপনার মূল লক্ষ্য যদি থাকে ওজন কমানো বা আপনারা যদি ওজন কমাতে চান তাহলে কম ক্যালোরি ও বেশি ফাইবারযুক্ত খাদ্য আপনাদের জন্য অতি উত্তম ও জরুরী৷ লাল আটা বেশি ফাইবার যুক্ত হয়
যার কারণে এটি পেটকে দীর্ঘক্ষণ ধরে রাখে৷ যার ফলে প্রয়োজনীয় খাদ্যের প্রতি আগ্রহ অনেক অংশে কমে যায়, যার ফলে মোট ক্যালোরি গ্রহণে নিয়ন্ত্রণ থাকে৷

অন্যদিকে আবার সাদা আটা যেখানে খাবারে পরিমাণ অধিকাংশ কম যা খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায় এবং অতিরিক্ত ক্ষুধা বাড়িয়ে তুলে৷ যার ফলে শরীরে অতিরিক্ত খাদ্য খাওয়ার নিয়ম ও প্রবণতা দেখা দেয়৷ যখন আমরা অতিরিক্ত খাদ্য খেয়ে থাকি বা আমাদের খাদ্য খাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায় তখন আমাদের শরীরে অতিরিক্ত এক্সট্রা পুষ্টি ও প্রোটিন বৃদ্ধি পায় যার কারণে মোটা হয়ে যাওয়ার চান্স অনেক বেশি থাকে৷ সুতরাং বলা যায় ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য লাল আটা গুরুত্বপূর্ণ৷ ও প্রয়োজনীয় কার্যকর বেশি৷সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালোস্বাস্থ্যের জন্য কোন আটা ভালো

হজম শক্তি বাড়াতে লাল আটার ভূমিকা

ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি যে সাদাটা ও  লাল আটা বিষয়ে সকল তথ্য৷ আমরা জানতে পেরেছি যে লাল আটা একটি উচ্চ ও বেশি ফাইবারযুক্ত খাদ্য যা হজম প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে এবং রাখেও৷ যা কষ্ট কার জন্য রোগ দূর করে ও শরীরের ভেতরে পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত রাখে৷ যার ফলে মল নরম হয় ও স্বাস্থ্য ভালো থাকে৷
আপনি যদি আপনার খাবারে নিয়মিত রুটিনে লাল আটা রাখতে পারেন তাহলে আপনারা কোন টেনশন নাই নিয়মিত লাল আটা খেলে হজম শক্তি উন্নত হয় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাই৷ সাদা আটা ফাইবার হীন হাওয়ায় হজম ক্রিয়া সহায়ক নয় এটি দীর্ঘ মেয়াদে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং এসিডিটি ঝুঁকি বাড়াতে পারে তাই লাল আটা হজমের ক্ষেত্রে আরো উপকারী৷সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালোস্বাস্থ্যের জন্য কোন আটা ভালো

দৈনিক খাদ্য তালিকায় লাল আটা যুক্ত করার উপায়

আপনি এখন হয়তো ভাবতে পারেন যে আপনার দৈনিক খাদ্য তালিকায় লাল আটা যুক্ত কিভাবে করবেন বা করার উপায় কি? লাল আটা দিয়ে রুটি পরোটা ও অন্যান্য খাবার সহজে তৈরি করা যায় ধীরে ধীরে সাদা আটার বদলে আপনার খাদ্য রুটিনে লাল আটা ব্যবহারের পরিমাণ বাড়াতে শুরু করুন এতে শরীর পরিবর্তনের সাথে সহজেই আপনি মানে নিতে পারবেন আপনার খাদ্য তালিকা৷
শুধু এই নয় যে আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় লাল আটার দিয়ে রুটি পরোটা ও অন্যান্য খাবার খাবেন লাল আটা কে অন্যান্য শুভেচ্ছা বা মাল্টি গ্রেইনের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে এতে অতিরিক্ত পুষ্টি যোগ হয় এবং স্বাস্থ্যের উপকারিতা আরো বেড়ে যায়৷ আপনি যদি আরো অন্য পদ্ধতিতে খেয়ে থাকেন তাও আপনার জন্য উপকারী আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে দৈনিক খাদ্য তালিকা লাল আঠা যুক্ত করতে পারেন৷

অতিরিক্ত সাদা আটা খাওয়ার সম্ভাব্য স্বাস্থ্যঝুঁকি

এতক্ষণ আমরা জেনেছি যে সাদা-আটা ও লাল আটার পার্থক্য. এদের পুষ্টিগুণের পার্থক্য, কোনটা খেলে কি হয়৷ এ পর্যায়ে আমরা আলোচনা করব অতিরিক্ত সাদা আটা খাওয়ার সম্ভাব্য কিছু স্বাস্থ্য ঝুঁকি বিষয়৷ আশা করছি আপনাকে পুরো পোস্ট করেছেন এবং এখন এইখানে পড়ছেন। আপনি যদি পুরো পোস্টটি পড়ে থাকেন৷ তাহলে আপনি এ বিষয়ে সব কিছু বুঝতে পারবেন।

সাদা আটা রক্তে শর্করা দ্রুত বাড়ায় ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায় নিয়মিত সাদা আটা খেলে ওজন বৃদ্ধি চর্বি জমা এবং ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে এছাড়া এতে থাকা কম পুষ্টি দীর্ঘ মেয়াদের শরীর ইতি ইউ মিন সিস্টেম দুর্বল করে তোলে সাদা আটা প্রক্রিয়াজাত হওয়ার এতে প্রকৃত ভিটামিন ও মিনারেল থাকে না তখন শক্তি দিলেও দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে৷

বাচ্চা এবং বয়স্কদের জন্য উপযুক্ত আটা নির্বাচন

বাচ্চাদের জন্য লাল আটা ভালো কারণ এতে প্রকৃতি পুষ্টিগুণ বেশি থাকে৷ এটি তাদের হার ও শরীরের বৃদ্ধি উন্নত করে বয়স্কদের জন্য লাল আটা উপকারী কারণ তাদের হজম শক্তি স্থিতিশীল রাখতে ফাইবার প্রয়োজন পরে অধিকাংশ সময় গুরুত্বপূর্ণ ভাবে৷ সাদাটা বাচ্চাদের দাঁত ও হজমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে৷স্বাস্থ্যের জন্য কোন আটা ভালো

অন্যদিকে আবার বয়স্কদের জন্যে বা বয়স্কদের ক্ষেত্রে এটি রক্তের শর্করা দুটো বাড়ানোর ঝুঁকি তৈরি করে তাই উভয় বয়সের জন্য লাল আটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও নিরাপদ৷ কারণ সাদা আটা তাৎক্ষণিক শক্তি যোগান দেয়৷ এবং পরবর্তী সময় সেটা আস্তে আস্তে ক্ষতির মুখে হয়৷ কিন্তু লাল আটা আস্তে আস্তে হজম হয় এবং আস্তে আস্তে শরীরের শক্তি সরবরাহ করে যার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷

শেষ কথা:সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো

এ পর্যায়ে সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনার পর আমরা জানতে পারলাম যে লাল আটা তার নিজের পুষ্টিগুণের তুলনায় সাদাটা চেয়ে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। ও স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী যার রক্ত সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ হজম শক্তি ওজন নিয়ন্ত্রণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তবে সঠিক আটা এনে দেওয়ার জন্য আপনার খাদ্যবাস ও প্রয়োজন অনুযায়ী হওয়া উচিত

সাদা-নাকি-লাল-আটা-খাওয়া-স্বাস্থ্যের-জন্য-ভালো
আশা করছি পুরো পোস্টটি পড়ার পর আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে সাদা নাকি লাল আটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো৷ স্বাস্থ্য সম্পর্কে এমন নির্ভুল ও উপকারী তত্ত্ব পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন আপনার প্রতিদিনের সচেতন সিদ্ধান্তে আমরা থাকবো আপনার পাশে বিশ্বস্ত তথ্য নিয়ে৷" ধন্যবাদ"


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url